নারীর শিক্ষা, অধিকার ও দারিদ্র্য বিমোচনে অবদানের স্বীকতিস্বরূপ তাদের এ পদকে ভূষিত করা হয়।
ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় পদক বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
মমতাজ বেগম ১৯৭২ সালে নারী পুনর্বাসন বোর্ডের সদস্য হন। পরে তিনি সারাদেশে ঘুরে মুক্তিযুদ্ধের সময় ক্ষতিগ্রস্ত ও নির্যাতিত নারীদের পুনর্বাসনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।
১৯৭৩ সালে তিনি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদেরও সদস্য নির্বাচিত হন। পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য (এমএনএ) হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ১৯৪৬ সালের ১৩ এপ্রিল কুমিল্লায় জন্মগ্রহণ করেন এই নারী।
মমতাজ বেগম বর্তমানে জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
গোলাপ বানু রোকেয়া পদক পেয়েছেন নারীর আর্থসামাজিক উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখায়। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকলেও তিনি সমবায় সমিতির মাধ্যমে নারীদের ভাগ্য ফিরিয়েছেন।
১৯৬৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর ঢাকায় জন্মগ্রহন করেন তিনি।
কয়েকজন নারীকে সঙ্গে নিয়ে গোলাপ বানু ১৯৯৬ সালে বারিধারা মহিলা সমবায় সমিতি চালু করেন। এই সংগঠনের সদস্য সংখ্যা এখন ৩৬ হাজার ৬৭৩ জন। এ সমিতি গত ১৮ বছরে ১৪৪ কোটি টাকার পুঁজি গঠন করেছে।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সচিব তারিক-উল-ইসলাম।
মহীয়শী নারী বেগম রোকেয়ার জন্মদিনে প্রতিবছর রোকেয়া পদক দেয়া হয়ে থাকে।
সতর্কবাণীঃ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
No comments:
Post a Comment