নিজস্ব প্রতিবেদক,মাদারীপুর: মাদারীপুর
জেলার মস্তফাপুরে দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার
রকিব শিকদার, শিপন ও রফিকুলের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
মাদারীপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মুহাম্মাদ
জাকারিয়া শনিবার এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। জেলার সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত)
শাহাজাহান মিয়া রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সদর উপজেলার কুনিয়া
ইউনিয়নের ত্রিভাগী থেকে শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে রকিব শিকদারকে (১৯)
গ্রেপ্তার করে পুলিশ। রকিব মস্তফাপুর ইউনিয়নের কামাল শিকদারের ছেলে। এর আগে
ওই ঘটনায় বৃহস্পতিবার বিকেলে শিপন ও রফিকুল নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ছাড়া বাকি আসামিরা হলেন : রানা, উজ্জ্বল, মেহেদী ও সাজিদ।
মাদারীপুর
সদর থানার ওসি জিয়াউল মোর্শেদ জানান, দুই স্কুলছাত্রী হত্যার ঘটনায়
সাতজনকে আসামি করে শুক্রবার দুপুরে মামলা দায়ের করা হয়। নিহত সুমাইয়ার বাবা
বিল্লাল শিকদার বাদী হয়ে মামলাটি করেন। এ মামলার বাকি আসামিদের ধরতে
পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, অষ্টম
শ্রেণির ছাত্রী সুমাইয়া ও হ্যাপিকে বৃহস্পতিবার বিকেলে স্কুল থেকে ফেরার
পথে চার বখাটে অপহরণ করে ধর্ষণের পর তাদের বিষ খাইয়ে মাদারীপুর সদর
হাসপাতালে লাশ ফেলে পালিয়ে যায়।
নিহত দুই স্কুলছাত্রীর স্বজনেরা শুরু থেকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ করে
আসছেন। কিন্তু হত্যাকাণ্ডের এক দিন পর গতকাল শুক্রবার মামলা হলেও ধর্ষণের
অভিযোগ নেয়নি পুলিশ। স্বজনদের অভিযোগ, হত্যাকাণ্ডের পর মামলা করতে গেলে
পুলিশ রাতভর তাঁদের থানায় আটকে রাখেন।
মাদারীপুর জেলা পুলিশ এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে মেয়ে দুটির পূর্বপরিচিত তরুণেরা পরিকল্পিতভাবে বিষমিশ্রিত কোমল পানীয় পান করিয়ে তাদের হত্যা করেছে। ধর্ষণের আলামত না পাওয়ায় এ অভিযোগটি মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
মাদারীপুর জেলা পুলিশ এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে মেয়ে দুটির পূর্বপরিচিত তরুণেরা পরিকল্পিতভাবে বিষমিশ্রিত কোমল পানীয় পান করিয়ে তাদের হত্যা করেছে। ধর্ষণের আলামত না পাওয়ায় এ অভিযোগটি মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
নিহত
হ্যাপি ও সুমাইয়ার পরিবারের অভিযোগ, একই এলাকার হাশেম শিকদার ও মিন্টু
শিকদারের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে। নিহত সুমাইয়া
সদর উপজেলার ঝিকরহাটি গ্রামের বিল্লাল শিকদারের মেয়ে ও হ্যাপি একই এলাকার
হাবিব খাঁর মেয়ে। তারা দুজনই সদর উপজেলার মস্তফাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম
শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন।
সতর্কবাণীঃ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
জেলার
মস্তফাপুরে দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার রকিব
শিকদার, শিপন ও রফিকুলের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। মাদারীপুর
সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মুহাম্মাদ জাকারিয়া শনিবার
এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। জেলার সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শাহাজাহান মিয়া
রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সদর উপজেলার কুনিয়া ইউনিয়নের ত্রিভাগী
থেকে শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে রকিব শিকদারকে (১৯) গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
রকিব মস্তফাপুর ইউনিয়নের কামাল শিকদারের ছেলে। এর আগে ওই ঘটনায় বৃহস্পতিবার
বিকেলে শিপন ও রফিকুল নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া বাকি আসামিরা
হলেন : রানা, উজ্জ্বল, মেহেদী ও সাজিদ।
মাদারীপুর সদর থানার ওসি জিয়াউল মোর্শেদ জানান, দুই স্কুলছাত্রী হত্যার ঘটনায় সাতজনকে আসামি করে শুক্রবার দুপুরে মামলা দায়ের করা হয়। নিহত সুমাইয়ার বাবা বিল্লাল শিকদার বাদী হয়ে মামলাটি করেন। এ মামলার বাকি আসামিদের ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী সুমাইয়া ও হ্যাপিকে বৃহস্পতিবার বিকেলে স্কুল থেকে ফেরার পথে চার বখাটে অপহরণ করে ধর্ষণের পর তাদের বিষ খাইয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে লাশ ফেলে পালিয়ে যায়।
নিহত হ্যাপি ও সুমাইয়ার পরিবারের অভিযোগ, একই এলাকার হাশেম শিকদার ও মিন্টু শিকদারের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে। নিহত সুমাইয়া সদর উপজেলার ঝিকরহাটি গ্রামের বিল্লাল শিকদারের মেয়ে ও হ্যাপি একই এলাকার হাবিব খাঁর মেয়ে। তারা দুজনই সদর উপজেলার মস্তফাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/country-news/2015/08/15/256721#sthash.mOCLkbJf.dpuf
মাদারীপুর সদর থানার ওসি জিয়াউল মোর্শেদ জানান, দুই স্কুলছাত্রী হত্যার ঘটনায় সাতজনকে আসামি করে শুক্রবার দুপুরে মামলা দায়ের করা হয়। নিহত সুমাইয়ার বাবা বিল্লাল শিকদার বাদী হয়ে মামলাটি করেন। এ মামলার বাকি আসামিদের ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী সুমাইয়া ও হ্যাপিকে বৃহস্পতিবার বিকেলে স্কুল থেকে ফেরার পথে চার বখাটে অপহরণ করে ধর্ষণের পর তাদের বিষ খাইয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে লাশ ফেলে পালিয়ে যায়।
নিহত হ্যাপি ও সুমাইয়ার পরিবারের অভিযোগ, একই এলাকার হাশেম শিকদার ও মিন্টু শিকদারের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে। নিহত সুমাইয়া সদর উপজেলার ঝিকরহাটি গ্রামের বিল্লাল শিকদারের মেয়ে ও হ্যাপি একই এলাকার হাবিব খাঁর মেয়ে। তারা দুজনই সদর উপজেলার মস্তফাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/country-news/2015/08/15/256721#sthash.mOCLkbJf.dpuf
জেলার
মস্তফাপুরে দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার রকিব
শিকদার, শিপন ও রফিকুলের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। মাদারীপুর
সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মুহাম্মাদ জাকারিয়া শনিবার
এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। জেলার সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শাহাজাহান মিয়া
রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সদর উপজেলার কুনিয়া ইউনিয়নের ত্রিভাগী
থেকে শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে রকিব শিকদারকে (১৯) গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
রকিব মস্তফাপুর ইউনিয়নের কামাল শিকদারের ছেলে। এর আগে ওই ঘটনায় বৃহস্পতিবার
বিকেলে শিপন ও রফিকুল নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া বাকি আসামিরা
হলেন : রানা, উজ্জ্বল, মেহেদী ও সাজিদ।
মাদারীপুর সদর থানার ওসি জিয়াউল মোর্শেদ জানান, দুই স্কুলছাত্রী হত্যার ঘটনায় সাতজনকে আসামি করে শুক্রবার দুপুরে মামলা দায়ের করা হয়। নিহত সুমাইয়ার বাবা বিল্লাল শিকদার বাদী হয়ে মামলাটি করেন। এ মামলার বাকি আসামিদের ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী সুমাইয়া ও হ্যাপিকে বৃহস্পতিবার বিকেলে স্কুল থেকে ফেরার পথে চার বখাটে অপহরণ করে ধর্ষণের পর তাদের বিষ খাইয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে লাশ ফেলে পালিয়ে যায়।
নিহত হ্যাপি ও সুমাইয়ার পরিবারের অভিযোগ, একই এলাকার হাশেম শিকদার ও মিন্টু শিকদারের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে। নিহত সুমাইয়া সদর উপজেলার ঝিকরহাটি গ্রামের বিল্লাল শিকদারের মেয়ে ও হ্যাপি একই এলাকার হাবিব খাঁর মেয়ে। তারা দুজনই সদর উপজেলার মস্তফাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/country-news/2015/08/15/256721#sthash.mOCLkbJf.dpuf
মাদারীপুর সদর থানার ওসি জিয়াউল মোর্শেদ জানান, দুই স্কুলছাত্রী হত্যার ঘটনায় সাতজনকে আসামি করে শুক্রবার দুপুরে মামলা দায়ের করা হয়। নিহত সুমাইয়ার বাবা বিল্লাল শিকদার বাদী হয়ে মামলাটি করেন। এ মামলার বাকি আসামিদের ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী সুমাইয়া ও হ্যাপিকে বৃহস্পতিবার বিকেলে স্কুল থেকে ফেরার পথে চার বখাটে অপহরণ করে ধর্ষণের পর তাদের বিষ খাইয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে লাশ ফেলে পালিয়ে যায়।
নিহত হ্যাপি ও সুমাইয়ার পরিবারের অভিযোগ, একই এলাকার হাশেম শিকদার ও মিন্টু শিকদারের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে। নিহত সুমাইয়া সদর উপজেলার ঝিকরহাটি গ্রামের বিল্লাল শিকদারের মেয়ে ও হ্যাপি একই এলাকার হাবিব খাঁর মেয়ে। তারা দুজনই সদর উপজেলার মস্তফাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/country-news/2015/08/15/256721#sthash.mOCLkbJf.dpuf
No comments:
Post a Comment