মহাসচিবের নাম ঘোষণার পর মির্জা আলমগীরকে কারাগারে পাঠানো সরকারের ষড়যন্ত্রের নগ্ন চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ বলে দাবি করেছেন বিএনপির নব মনোনীত সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ। একইসঙ্গে বিএনপির ওপর সরকারের নগ্ন হামলা বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।
বুধবার দুপুরে মির্জা আলমগীরকে কারাগারে পাঠানোর প্রতিবাদে রাজধানীর নয়াপল্টন এলাকায় বিক্ষোভ শেষে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে তাৎক্ষণিক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সব কথা বলেন।
রিজভী আহমেদ বলেন, সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অনুমোদনে যখন মহাসচিবের নাম ঘোষণা হয়েছে তথন তিনি আদালতে হাজিরা দিতে গিয়েছিলেন। মহাসচিবের নাম ঘোষণার পর কার্যালয়ে যখন নেতাকর্মীরা উল্লাস করতে জড়ো হচ্ছিলেন। অথচ সরকার সংক্ষিপ্ত আনন্দের সময়ও বরদাস্ত করতে পারলো না।
তিনি বলেন, এটা রাজনৈতিক হীন উদ্দেশ্য নয়, গভীর ষড়যন্ত্র। সরকার বেশামাল হয়ে গেছে। ষড়যন্ত্রের নগ্ন চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ। সরকার শেষ মরণ কামড় দেয়ার চেষ্টা করছে।
রিজভী আহমেদ বলেন, মির্জা আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। অন্যথায় কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। জোর করে সররকার সিংহাসন ধরে রাখতে পারবে না। সে সময় চলে এসেছে। যে কোনো মুহূর্তে তীব্র গণবিক্ষোভে সরকারকে রাস্তায় লুটিয়ে পড়তে হবে।
সতর্কবাণীঃ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া
নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
No comments:
Post a Comment