রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে বিশ্বের শীর্ষ ১০০ চিন্তাবিদের তালিকায় স্থান পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ‘প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা’ বিভাগে ১০ জনের মধ্যে নবম স্থানে রয়েছেন শেখ হাসিনা।
ওই তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন ইরানের কুদস ফোর্সের কমান্ডার কাসেম সোলেমানী। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন জার্মানির প্রতিরক্ষামন্ত্রী আরসোলা ভোন দের লিইয়েন, তৃতীয় স্থানে মেক্সিকোর মন্ত্রী ওলগা সানসেজ করডিরো।
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ম্যাগাজিন ‘দ্য ফরেন পলিসি’ এই তালিকা তৈরি করেছে।
শেখ হাসিনার বিষয়ে পর্যালোচনায় ওই ম্যাগাজিনটি উল্লেখ করেছে, মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত ৭ লক্ষাধিক রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি রোহিঙ্গাদের সাদরে গ্রহণ করেন।
দ্য ফরেন পলিসির পর্যালোচনায় শেখ হাসিনা সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে, নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। তিনি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তার বিরোধীদের প্রতি উদারতা কম দেখান।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে উদারতা দেখানোয় শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করে মার্কিন ম্যাগাজিন দ্য ফরেন পলিসি আরও উল্লেখ করে, রোহিঙ্গাদের তার দেশে আশ্রয় দিয়ে বিশ্ব নেতৃত্বের দৃষ্টি কেড়েছেন শেখ হাসিনা। এখন তিনি রোহিঙ্গাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে তৎপরতা চালাচ্ছেন। যদিও নিরাপত্তার কারণে জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের বিরোধিতা করছে। তা সত্ত্বেও শেখ হাসিনার সরকার লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে দেশে ফেরার পথ তৈরি করতে কাজ করে যাচ্ছে।
‘প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা’ বিভাগে বিশ্বের সেরা দশ চিন্তাবিদদের তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ, পঞ্চম স্থানে রয়েছেন স্পাসেক্সের প্রেসিডেন্ট ও চিফ অপারেটিং অফিসার গিনি শটওয়েল, ষষ্ঠ স্থানে পালানটির কো-ফাউন্ডার অ্যান্ড সিইও এলেক্স কারপ। সপ্তম স্থানে রয়েছেন সাংবাদিক এলিয়ট হিগিনস।
শেখ হাসিনার উপরে রয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিনের উপদেষ্টা ভ্লাদিস্লাভ সারকোভ। পুতিনের ক্ষমতাকে দৃঢ় করতে সারকোভের অনবদ্য ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে বিরোধী দলকে নিষ্ক্রিয় করতে তার বুদ্ধিমত্তার প্রশংসা রয়েছে পুতিন সরকারে। তিনি দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে পুতিন সরকারকে সুনিপুনভাবে উপস্থাপন করে বিশেষ দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। তালিকায় শেখ হাসিনার পরের স্থানে রয়েছেন ইন্দোনেশিয়ার সমুদ্র ও মৎস্য মন্ত্রী সুসি পুডজিয়াসতুতি।
প্রতিষ্ঠানটি গত ১০ বছর ধরে বিশ্বের শীর্ষ চিন্তাবিদদের তালিকা প্রকাশ করে আসছে।
ওই তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন ইরানের কুদস ফোর্সের কমান্ডার কাসেম সোলেমানী। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন জার্মানির প্রতিরক্ষামন্ত্রী আরসোলা ভোন দের লিইয়েন, তৃতীয় স্থানে মেক্সিকোর মন্ত্রী ওলগা সানসেজ করডিরো।
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ম্যাগাজিন ‘দ্য ফরেন পলিসি’ এই তালিকা তৈরি করেছে।
শেখ হাসিনার বিষয়ে পর্যালোচনায় ওই ম্যাগাজিনটি উল্লেখ করেছে, মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত ৭ লক্ষাধিক রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি রোহিঙ্গাদের সাদরে গ্রহণ করেন।
দ্য ফরেন পলিসির পর্যালোচনায় শেখ হাসিনা সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে, নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। তিনি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তার বিরোধীদের প্রতি উদারতা কম দেখান।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে উদারতা দেখানোয় শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করে মার্কিন ম্যাগাজিন দ্য ফরেন পলিসি আরও উল্লেখ করে, রোহিঙ্গাদের তার দেশে আশ্রয় দিয়ে বিশ্ব নেতৃত্বের দৃষ্টি কেড়েছেন শেখ হাসিনা। এখন তিনি রোহিঙ্গাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে তৎপরতা চালাচ্ছেন। যদিও নিরাপত্তার কারণে জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের বিরোধিতা করছে। তা সত্ত্বেও শেখ হাসিনার সরকার লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে দেশে ফেরার পথ তৈরি করতে কাজ করে যাচ্ছে।
‘প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা’ বিভাগে বিশ্বের সেরা দশ চিন্তাবিদদের তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ, পঞ্চম স্থানে রয়েছেন স্পাসেক্সের প্রেসিডেন্ট ও চিফ অপারেটিং অফিসার গিনি শটওয়েল, ষষ্ঠ স্থানে পালানটির কো-ফাউন্ডার অ্যান্ড সিইও এলেক্স কারপ। সপ্তম স্থানে রয়েছেন সাংবাদিক এলিয়ট হিগিনস।
শেখ হাসিনার উপরে রয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিনের উপদেষ্টা ভ্লাদিস্লাভ সারকোভ। পুতিনের ক্ষমতাকে দৃঢ় করতে সারকোভের অনবদ্য ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে বিরোধী দলকে নিষ্ক্রিয় করতে তার বুদ্ধিমত্তার প্রশংসা রয়েছে পুতিন সরকারে। তিনি দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে পুতিন সরকারকে সুনিপুনভাবে উপস্থাপন করে বিশেষ দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। তালিকায় শেখ হাসিনার পরের স্থানে রয়েছেন ইন্দোনেশিয়ার সমুদ্র ও মৎস্য মন্ত্রী সুসি পুডজিয়াসতুতি।
প্রতিষ্ঠানটি গত ১০ বছর ধরে বিশ্বের শীর্ষ চিন্তাবিদদের তালিকা প্রকাশ করে আসছে।
গত ১০ বছরে বিশ্বের সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ১০টি বিভাগে ১০ জন করে এই তালিকায় স্থান পেয়েছেন।
শীর্ষ ১০০ চিন্তাবিদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান, আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা, উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন, সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানসহ অনেকেই রয়েছেন।
সতর্কবাণীঃ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
No comments:
Post a Comment