বগুড়া প্রতিনিধিঃ বগুড়ার ধুনটে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতারে ক্ষুব্ধ হয়ে মামলার বাদী নরেন চন্দ্র সরকারকে কুপিয়ে আহত করেছে মামলার আসামির লোকজন। নরেন চন্দ্র সরকার উপজেলার ভান্ডার বাড়ি ইউনিয়নের বানিয়াযান চল্লিশ পাড়া গ্রামের মৃত সরকারের ছেলে। আহত নরেন চন্দ্র সরকার ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
মামলা সুত্রে জানা যায়,ধর্ষক শাকিল গোসাইবাড়ি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক হিন্দু ছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়।প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় শাকিল বিভিন্ন সময় মেয়েটিকে উত্যক্ত করতে থাকে। ছাত্রীর বাবা শাকিলের অভিভাবককে নালিশ দেয়।এতে ধর্ষক শাকিল ক্ষুব্ধ হয়ে ছাত্রীকে অপহরণের পরিকল্পনা করে।এরই ধারাবাহিকতায় গত ২৮ মে বিকেলে ছাত্রীটি বাড়ির পাশে রাস্তায় হাটাহাটি করার সময় পূর্ব থেকে ওৎ পেতে থাকা শাকিল ও তার বন্ধু সুজন জোরপূর্বক তাকে সি এন জি অটো রিকশায় তুলে অপহরণ করে নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ খোজাখুজির একপর্যায়ে গত ২৫ জুন নীলফামারী পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে অপহৃত ছাত্রীকে উদ্ধার করে। গত সোমবার সন্ধ্যায় এ মামলার প্রধান আসামী শাকিল কে গ্রেফতার করে মঙ্গলবার আদালতে প্রেরণ করে ধুনট থানা পুলিশ। এতে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন অন্যান্য আসামিরা। গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৬.৪৫ মিনিটে নরেন সরকার কে কুপিয়ে আহত করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নরেন সরকার বলেন,বিভিন্ন সময় আসামিরা মামলা তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছিলো। ঘটনার পর হতে আমরা নিরাপত্তাহীনতায় আছি। আমার মেয়েকে অন্যত্র গোপন করে রেখেছি। এমতাবস্থায় গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় মাঠ থেকে কাজ করে বাড়ি ফেরার পথে বানিয়া জান জামে মসজিদ সংলগ্ন রাস্তায় গ্রেফতার কৃত আসামি শাকিলের বন্ধু ও আত্মীয় লিওন(১৮) ও রতন(২৪) আমার উপর অতর্কিত হামলা করে আহত করে।এ ঘটনায় আরও একটি মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ধুনট থানার উপপরিদর্শক( এস আই) প্রদীপ কুমার বর্মন এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর আহত বাদীর চিকিৎসার খোঁজ খবর নেওয়া হয়েছে এবং এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের প্রস্তুতি চলছে।
সতর্কবাণীঃ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি এবং ভিডিও কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
মামলা সুত্রে জানা যায়,ধর্ষক শাকিল গোসাইবাড়ি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক হিন্দু ছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়।প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় শাকিল বিভিন্ন সময় মেয়েটিকে উত্যক্ত করতে থাকে। ছাত্রীর বাবা শাকিলের অভিভাবককে নালিশ দেয়।এতে ধর্ষক শাকিল ক্ষুব্ধ হয়ে ছাত্রীকে অপহরণের পরিকল্পনা করে।এরই ধারাবাহিকতায় গত ২৮ মে বিকেলে ছাত্রীটি বাড়ির পাশে রাস্তায় হাটাহাটি করার সময় পূর্ব থেকে ওৎ পেতে থাকা শাকিল ও তার বন্ধু সুজন জোরপূর্বক তাকে সি এন জি অটো রিকশায় তুলে অপহরণ করে নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ খোজাখুজির একপর্যায়ে গত ২৫ জুন নীলফামারী পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে অপহৃত ছাত্রীকে উদ্ধার করে। গত সোমবার সন্ধ্যায় এ মামলার প্রধান আসামী শাকিল কে গ্রেফতার করে মঙ্গলবার আদালতে প্রেরণ করে ধুনট থানা পুলিশ। এতে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন অন্যান্য আসামিরা। গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৬.৪৫ মিনিটে নরেন সরকার কে কুপিয়ে আহত করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নরেন সরকার বলেন,বিভিন্ন সময় আসামিরা মামলা তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছিলো। ঘটনার পর হতে আমরা নিরাপত্তাহীনতায় আছি। আমার মেয়েকে অন্যত্র গোপন করে রেখেছি। এমতাবস্থায় গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় মাঠ থেকে কাজ করে বাড়ি ফেরার পথে বানিয়া জান জামে মসজিদ সংলগ্ন রাস্তায় গ্রেফতার কৃত আসামি শাকিলের বন্ধু ও আত্মীয় লিওন(১৮) ও রতন(২৪) আমার উপর অতর্কিত হামলা করে আহত করে।এ ঘটনায় আরও একটি মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ধুনট থানার উপপরিদর্শক( এস আই) প্রদীপ কুমার বর্মন এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর আহত বাদীর চিকিৎসার খোঁজ খবর নেওয়া হয়েছে এবং এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের প্রস্তুতি চলছে।
সতর্কবাণীঃ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি এবং ভিডিও কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
No comments:
Post a Comment