বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ের বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট, ডিশ ও টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।
শনিবার দিবাগত রাত ২টা ৪২ মিনিটের দিকে ওই কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ডেসকো পুলিশ নিয়ে এসে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। সকাল ১১টার দিকে ইন্টারনেট, ডিশ এবং টেলিফোন সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়।
বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তা সামসুদ্দিন দিদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের আশেপাশের ভবনে বিদ্যুৎ সংযোগ থাকলেও বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই।
তিনি বলেন, গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সোহেল রানা ও ডেসকোর লাইনম্যান মোকসেদ আলী এসে খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
দিদার আরো জানান, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার কারণ জানতে চাইলে তারা জানান, আমরা কিছু জানি না। থানার নির্দেশে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে এসেছি। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে গুলশান থানার কর্তব্যরত কর্মকর্তা বলেন, তিনি বিষয়টি জানেন না। আর উপ-পরিদর্শক সোহেল রানার মুঠোফোনে বারবার কল করা হলেও তিনি ধরেননি।
বর্তমানে ওই কার্যালয়ে খালেদা জিয়া ছাড়াও সম্প্রতি মারা যাওয়া আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান ও তাদের দুই মেয়ে, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান, প্রেস উইংয়ের সদস্য শাইরুল কবির খান, শামসুদ্দিন দিদার অবস্থান করছেন। এছাড়াও কার্যালয়টিতে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষী চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) ও কার্যালয় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও রয়েছেন বলে জানা গেছে।
সতর্কবাণীঃ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
বিএনপি
চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ের বিদ্যুৎ,
ইন্টারনেট, ডিশ ও টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।
শনিবার দিবাগত রাত ২টা ৪২ মিনিটের দিকে ওই কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ডেসকো পুলিশ নিয়ে এসে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। সকাল ১১টার দিকে ইন্টারনেট, ডিশ এবং টেলিফোন সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়।
বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তা সামসুদ্দিন দিদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের আশেপাশের ভবনে বিদ্যুৎ সংযোগ থাকলেও বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই।
তিনি বলেন, গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সোহেল রানা ও ডেসকোর লাইনম্যান মোকসেদ আলী এসে খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
দিদার আরো জানান, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার কারণ জানতে চাইলে তারা জানান, আমরা কিছু জানি না। থানার নির্দেশে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে এসেছি। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে গুলশান থানার কর্তব্যরত কর্মকর্তা বলেন, তিনি বিষয়টি জানেন না। আর উপ-পরিদর্শক সোহেল রানার মুঠোফোনে বারবার কল করা হলেও তিনি ধরেননি।
বর্তমানে ওই কার্যালয়ে খালেদা জিয়া ছাড়াও সম্প্রতি মারা যাওয়া আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান ও তাদের দুই মেয়ে, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান, প্রেস উইংয়ের সদস্য শাইরুল কবির খান, শামসুদ্দিন দিদার অবস্থান করছেন। এছাড়াও কার্যালয়টিতে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষী চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) ও কার্যালয় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও রয়েছেন বলে জানা গেছে।
- See more at: http://www.sheershanews.com/2015/01/31/67116#sthash.Xr1Gjpuq.dpuf
শনিবার দিবাগত রাত ২টা ৪২ মিনিটের দিকে ওই কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ডেসকো পুলিশ নিয়ে এসে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। সকাল ১১টার দিকে ইন্টারনেট, ডিশ এবং টেলিফোন সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়।
বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তা সামসুদ্দিন দিদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের আশেপাশের ভবনে বিদ্যুৎ সংযোগ থাকলেও বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই।
তিনি বলেন, গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সোহেল রানা ও ডেসকোর লাইনম্যান মোকসেদ আলী এসে খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
দিদার আরো জানান, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার কারণ জানতে চাইলে তারা জানান, আমরা কিছু জানি না। থানার নির্দেশে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে এসেছি। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে গুলশান থানার কর্তব্যরত কর্মকর্তা বলেন, তিনি বিষয়টি জানেন না। আর উপ-পরিদর্শক সোহেল রানার মুঠোফোনে বারবার কল করা হলেও তিনি ধরেননি।
বর্তমানে ওই কার্যালয়ে খালেদা জিয়া ছাড়াও সম্প্রতি মারা যাওয়া আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান ও তাদের দুই মেয়ে, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান, প্রেস উইংয়ের সদস্য শাইরুল কবির খান, শামসুদ্দিন দিদার অবস্থান করছেন। এছাড়াও কার্যালয়টিতে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষী চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) ও কার্যালয় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও রয়েছেন বলে জানা গেছে।
- See more at: http://www.sheershanews.com/2015/01/31/67116#sthash.Xr1Gjpuq.dpuf
No comments:
Post a Comment