আগামীকাল থেকে রাজধানী ঢাকায় শুরু হচ্ছে অমর একুশে গ্রন্থমেলা। এবারের বই মেলার পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে দেশীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড।
টেলিটক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এবারের একুশে গ্রন্থমেলায় কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য সাশ্রয়ী কলরেট ও স্বল্প মূল্যের ডাটা সুবিধাসহ পাওয়া যাবে টেলিটকের বিশেষ প্যাকেজ ‘বর্ণমেলা’। বিশেষ এই প্যাকেজটি আপাতত বইমেলায় টেলিটকের প্যাভিলিয়নে পাওয়া যাবে। পরবর্তীতে সারাদেশে টেলিটকের কাস্টমার কেয়ার সেন্টারগুলোতে পাওয়া যাবে।
গ্রন্থমেলার আয়োজন উপলক্ষ্যে আজ ৩১ জানুয়ারি বাংলা একাডেমীতে একটি সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান, টেলিটকের মহাব্যবস্থাপক (বিক্রয় ও বিপণন) মো. শাহ আলম, উপ-মহাব্যবস্থাপক (বিপণন) শাহ জুলফিকার হায়দার সহ বাংলা একাডেমী ও টেলিটকের অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষার্থীদের জন্য টেলিটক নিয়ে এলো মাত্র ৫০ টাকায়
বিশেষ সুবিধা সম্বলিত ‘বর্ণমালা’ সিম
-
অমর একুশে বই মেলা উপলক্ষ্যে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়
পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জন্য মাত্র ৫০ টাকায়
‘বর্ণমালা’ নামে বিশেষ সুবিধা সম্বলিত এক নতুন সিম
বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে টেলিটক। আগামী সিম এর মত এই
সিমেও থাকছে বিশেষ কিছু সুবিধা। চলুন দেখে আশা যাক
কি কি সুবিধা থকাছে ‘বর্ণমালা’ সিমেঃ
বর্ণমালা সিমের সুবিধাঃ
কল চার্জঃ
*.অন-নেট ৩০ পয়সা/মিনিট (১০ সেকেন্ড পালস)
*.অফ-নেট ৬০ পয়সা/মিনিট (১০ সেকেন্ড পালস)
ডাটা প্লানঃ
*.৫০০ এমবি – ৭০ টাকা
*.১ জিবি – ১৩০ টাকা
*.৫ জিবি – ৪০০ টাকা
(উভয় ক্ষেত্রেই ভ্যাট প্রযোজ্য)
সিমটি কিনতে যা যা লাগবেঃ
*.কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডি কার্ড এর ফটোকপি
*.অভিভাবক এর ন্যাশনাল আইডি কার্ড এর
ফটোকপি এবং
*.দুই কপি ছবি
প্রাপ্তি স্থানঃ
বইমেলায় থাকা টেলিটক প্যাভিলিয়ন
কিংবা সারা দেশের যেকোনো কাস্টমার কেয়ার থেকে এই
বিশেষ সিমের জন্য রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। পরবর্তীতে সিম
সংগ্রহ করার তারিখ টেলিটকের পক্ষ
থেকে জানিয়ে দেওয়া হবে। তবে বইমেলায়
থাকা প্যাভিলিয়ন থেকে সিম সরাসরি সংগ্রহ করা যাবে।
রেজিস্ট্রেশন এর সময়সীমাঃ
১/০২/১৫ থেকে ২৮/০২/১৫
সতর্কবাণীঃ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
বিএনপি
চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ের বিদ্যুৎ,
ইন্টারনেট, ডিশ ও টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।
শনিবার দিবাগত রাত ২টা ৪২ মিনিটের দিকে ওই কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ডেসকো পুলিশ নিয়ে এসে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। সকাল ১১টার দিকে ইন্টারনেট, ডিশ এবং টেলিফোন সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়।
বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তা সামসুদ্দিন দিদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের আশেপাশের ভবনে বিদ্যুৎ সংযোগ থাকলেও বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই।
তিনি বলেন, গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সোহেল রানা ও ডেসকোর লাইনম্যান মোকসেদ আলী এসে খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
দিদার আরো জানান, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার কারণ জানতে চাইলে তারা জানান, আমরা কিছু জানি না। থানার নির্দেশে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে এসেছি। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে গুলশান থানার কর্তব্যরত কর্মকর্তা বলেন, তিনি বিষয়টি জানেন না। আর উপ-পরিদর্শক সোহেল রানার মুঠোফোনে বারবার কল করা হলেও তিনি ধরেননি।
বর্তমানে ওই কার্যালয়ে খালেদা জিয়া ছাড়াও সম্প্রতি মারা যাওয়া আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান ও তাদের দুই মেয়ে, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান, প্রেস উইংয়ের সদস্য শাইরুল কবির খান, শামসুদ্দিন দিদার অবস্থান করছেন। এছাড়াও কার্যালয়টিতে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষী চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) ও কার্যালয় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও রয়েছেন বলে জানা গেছে।
- See more at: http://www.sheershanews.com/2015/01/31/67116#sthash.Xr1Gjpuq.dpuf
শনিবার দিবাগত রাত ২টা ৪২ মিনিটের দিকে ওই কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ডেসকো পুলিশ নিয়ে এসে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। সকাল ১১টার দিকে ইন্টারনেট, ডিশ এবং টেলিফোন সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়।
বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তা সামসুদ্দিন দিদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের আশেপাশের ভবনে বিদ্যুৎ সংযোগ থাকলেও বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই।
তিনি বলেন, গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সোহেল রানা ও ডেসকোর লাইনম্যান মোকসেদ আলী এসে খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
দিদার আরো জানান, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার কারণ জানতে চাইলে তারা জানান, আমরা কিছু জানি না। থানার নির্দেশে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে এসেছি। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে গুলশান থানার কর্তব্যরত কর্মকর্তা বলেন, তিনি বিষয়টি জানেন না। আর উপ-পরিদর্শক সোহেল রানার মুঠোফোনে বারবার কল করা হলেও তিনি ধরেননি।
বর্তমানে ওই কার্যালয়ে খালেদা জিয়া ছাড়াও সম্প্রতি মারা যাওয়া আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান ও তাদের দুই মেয়ে, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান, প্রেস উইংয়ের সদস্য শাইরুল কবির খান, শামসুদ্দিন দিদার অবস্থান করছেন। এছাড়াও কার্যালয়টিতে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষী চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) ও কার্যালয় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও রয়েছেন বলে জানা গেছে।
- See more at: http://www.sheershanews.com/2015/01/31/67116#sthash.Xr1Gjpuq.dpuf
No comments:
Post a Comment