মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানায় নতুন অতিথি - SongbadProtidin24Online.com

সর্বশেষ সংবাদ

SongbadProtidin24Online.com

সবার আগে নতুন সংবাদ প্রতিদিন

আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য বিজ্ঞাপন দিন

test banner

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Friday, October 18, 2019

মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানায় নতুন অতিথি

রাজধানীর মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানায় জলহস্তি পরিবারে নতুন অতিথি যুক্ত হয়েছে। শুক্রবার শাবকটির জন্ম হয়। এ নিয়ে জাতীয় চিড়িয়াখানায় জলহস্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬টি। এর মধ্যে দুই জোড়া জলহস্তি স্থানান্তর করা হয়েছে গাজিপুরের বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে।
মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর ডা. এস এম নজরুল ইসলাম নতুন অতিথি আসার খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, চিড়িয়াখানার সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্তরিকতা, কর্মনিষ্ঠতা, মনিটরিং ও সুপারভিশনসহ সামগ্রিক সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার ফলশ্রুতিত চিড়িয়াখানায় দিনদিন মূল্যবান ও অপ্রতুল প্রাণীর সংখ্যা বেড়ে চলছে। অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় চিড়িয়াখানার সার্বিক পরিবেশ অনেক বেশি উন্নত বলেও জানান তিনি।
মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় জলহস্তি কবে আনা হয়েছে- এ প্রসঙ্গে নজরুল ইসলাম জানান, এক জোড়া জলহস্তি এসেছিল আশির দশকে। বর্তমানে জলহস্তির সংখ্যা ১৬টি। দুই জোড়া জলহস্তি গাজীপুরের সাফারি পার্কে বিতরণ করা হয়েছে।
প্রাণীটি সম্পর্কে তিনি বলেন, জলহস্তি তৃতীয় বৃহত্তম স্তন্যপায়ী প্রাণী। এটি আফ্রিকার সাবশাহারান এলাকায় পাওয়া যায়। ২০০৬ সালে আইইউসিএন জলহস্তিকে লাল তালিকাভুক্ত করে। এরা তৃণভোজী প্রাণী। এদের আয়ুষ্কাল ৪০ বছর। সাধারণত ছয় থেকে সাত বছর বয়সে বয়োপ্রাপ্ত হয়। সাত মাস পেটে ধারণ করার পর এরা একটি বাচ্চা দেয়। এদের শরীর থেকে রক্তের ন্যায় ঘাম বের হয় যা ময়েশ্চারাইজার, সূর্যের আলো প্রতিরোধ করে এবং জীবাণু থেকে রক্ষা করে।
এরা স্থলে ঘণ্টায় ৩০ কিলোমিটার বেগে দৌড়াতে পারে। এটাকে রিভার হর্স বলা হয়। দিনে জলে রাতে ডাঙায় থাকে। এরা খুবই হিংস্র প্রাণী। তাই পানি ও জলহস্তির মাঝামাঝি কখনও যেতে নেই বলে জানান ডা. নজরুল ইসলাম।
সতর্কবাণীঃ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad

Responsive Ads Here