ফেসুবক আপনার ফোনের সংরক্ষিত ছবি মুছে দেবে। ভাবছেন কিভাবে? আপনি নিজেও জানেন না যে, আপনার ফোনের তোলা ছবিগুলো সংরক্ষিত আছে ফেসবুকের কাছে। কারণটি হলো, যে ব্যাপারটি আপনি লক্ষ্য করেন নি, ‘সিঙ্কড ফর্ম ফোন’ নামে যে অপশনটা আপনার কাছে এসেছিলো সে অপশন আপনি গ্রহণ করেছিলেন।
ফেসবুকে প্রাইভেট অ্যালবাম নামে একটি ছবি সংরক্ষণের ফোল্ডার রয়েছে। যেটি লুকায়িত অবস্থায় থাকে। ২০১২ সালে ফেসবুক এই সেবাটি চালু করেছিল। ফেসবুক স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফোন দিয়ে তোলা ছবিগুলোকে সংরক্ষণ করতো একটি প্রাইভেট ফোল্ডারে যাতে আপনি চাইলে পরবর্তী কোন তারিখে ছবিগুলো শেয়ার করতে পারেন।
তবে ফেসবুক ছবি শেয়ার করার জন্য মোমেন্টস অ্যাপ নামে নতুন একটি অ্যাপস ব্যবহার করার সুযোগ করে দিচ্ছে ব্যবহারকারীদের। তাই ফেসবুক আপনাকে প্রাইভেট ফোল্ডার থেকে ছবি সরিয়ে নেয়ার সুযোগ দিচ্ছে। জুলাই ৭ তারিখের পর প্রাইভেট ফোল্ডারে থাকা সব ছবি মুছে দেবে ফেসবুক।
২০১৫ সালের ৭ জুন ফেসবুকে নতুন ফটো শেয়ারের অ্যাপ মোমেন্টাস উন্মুক্ত হয়েছিল। এই অ্যাপসটি আপনার ছবি স্ক্যান করে ইভেন্ট অনুযায়ী পূণর্বিন্যাস করা, বন্ধুদের শনাক্ত করে ট্যাগ করা এবং সরাসরি বন্ধুদের সাথে ছবি শেয়ার করার সুযোগ দেবে।
সতর্কবাণীঃ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
ফেসবুকে প্রাইভেট অ্যালবাম নামে একটি ছবি সংরক্ষণের ফোল্ডার রয়েছে। যেটি লুকায়িত অবস্থায় থাকে। ২০১২ সালে ফেসবুক এই সেবাটি চালু করেছিল। ফেসবুক স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফোন দিয়ে তোলা ছবিগুলোকে সংরক্ষণ করতো একটি প্রাইভেট ফোল্ডারে যাতে আপনি চাইলে পরবর্তী কোন তারিখে ছবিগুলো শেয়ার করতে পারেন।
তবে ফেসবুক ছবি শেয়ার করার জন্য মোমেন্টস অ্যাপ নামে নতুন একটি অ্যাপস ব্যবহার করার সুযোগ করে দিচ্ছে ব্যবহারকারীদের। তাই ফেসবুক আপনাকে প্রাইভেট ফোল্ডার থেকে ছবি সরিয়ে নেয়ার সুযোগ দিচ্ছে। জুলাই ৭ তারিখের পর প্রাইভেট ফোল্ডারে থাকা সব ছবি মুছে দেবে ফেসবুক।
২০১৫ সালের ৭ জুন ফেসবুকে নতুন ফটো শেয়ারের অ্যাপ মোমেন্টাস উন্মুক্ত হয়েছিল। এই অ্যাপসটি আপনার ছবি স্ক্যান করে ইভেন্ট অনুযায়ী পূণর্বিন্যাস করা, বন্ধুদের শনাক্ত করে ট্যাগ করা এবং সরাসরি বন্ধুদের সাথে ছবি শেয়ার করার সুযোগ দেবে।
সতর্কবাণীঃ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
No comments:
Post a Comment