কিংবদন্তী সংগীতশিল্পী শাহনাজ রহমতউল্লাহ আর নেই।
শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে নিজ বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্নালিল্লাহি ... রাজিউন)।
শাহনাজ রহমতউল্লাহর ননদ নাহার আবেদ জানিয়েছেন, রোববার জোহরের নামাজের পর বারিধারা পার্ক মসজিদে শাহনাজ রহমতউল্লাহর জানাজা হবে। পরে রাজধানীর বনানীর সামরিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
শাহনাজ রহমতউল্লাহ তার দীর্ঘ পঞ্চাশ বছরের সংগীতজীবনে ‘এক নদী রক্ত পেরিয়ে’, ‘একবার যেতে দে না আমার ছোট্ট সোনার গাঁয়’, ‘একতারা তুই দেশের কথা বল রে, এবার বল’, ‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ’সহ অসংখ্য কালজয়ী গান গেয়েছেন। সংগীতে অবদানের জন্য তিনি একুশে পদক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি পুরস্কার, বাচসাস পুরস্কার’সহ বহু সম্মানায় ভূষিত হয়েছেন।
শাহনাজ রহমতউল্লাহর জন্ম ১৯৫২ সালের ২ জানুয়ারি ঢাকায়। তার বাবা এম ফজলুল হক, মা আসিয়া হক।
মায়ের হাতেই ছোটবেলায় শাহনাজের গানের হাতেখড়ি। পরিবারের সবার কাছে তিনি ছিলেন আদরের শাহীন। ছোটবেলাতেই তিনি শিল্পী হিসেবে পরিচিতি পান। মাত্র ১১ বছর বয়সে ১৯৬৩ সালে ‘নতুন সুর’ চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেন। সেই থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত নিয়মিত গান করেছেন। টেলিভিশনে গান গাইতে শুরু করেন ১৯৬৪ সাল থেকে। সত্তরের দশকে অনেক উর্দু গীত ও গজল গেয়েছেন। প্রখ্যাত গজলশিল্পী মেহেদী হাসানের কাছে তিনি গজল শিখেছেন। ১৯৭৩ সালে তিনি আবুল বাশার রহমতউল্লার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের এক মেয়ে নাহিদ রহমতউল্লাহ এবং এক ছেলে এ কে এম সায়েফ রহমতউল্লাহ।
শাহনাজ রাহমত উল্লাহর ভাই আনোয়ার পারভেজ ছিলেন প্রখ্যাত সুরকার এবং সংগীত পরিচালক। আরেক ভাই জাফর ইকবাল ছিলেন জনপ্রিয় চলচ্চিত্র তারকা।
বিবিসির জরিপে সর্বকালের সেরা ২০টি বাংলা গানের তালিকায় শাহনাজ রহমতউল্লাহর গাওয়া চারটি গান স্থান পায়।
শাহনাজ রহমতউল্লাহর গাওয়া অন্যান্য উল্লেখযোগ্য গান হলো-
---------------------------------------------------------------------------
* আমার দেশের মাটির গন্ধে
* আমায় যদি প্রশ্ন করে
* কে যেন সোনার কাঠি
* মানিক সে তো মানিক নয়
* যদি চোখের দৃষ্টি
* সাগরের তীর থেকে
* খোলা জানালা
* পারি না ভুলে যেতে
* ফুলের কানে ভ্রমর এসে
* আমি তো আমার গল্প বলেছি
* আরো কিছু দাও না
* একটি কুসুম তুলে নিয়েছি
সতর্কবাণীঃ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে নিজ বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্নালিল্লাহি ... রাজিউন)।
শাহনাজ রহমতউল্লাহর ননদ নাহার আবেদ জানিয়েছেন, রোববার জোহরের নামাজের পর বারিধারা পার্ক মসজিদে শাহনাজ রহমতউল্লাহর জানাজা হবে। পরে রাজধানীর বনানীর সামরিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
শাহনাজ রহমতউল্লাহ তার দীর্ঘ পঞ্চাশ বছরের সংগীতজীবনে ‘এক নদী রক্ত পেরিয়ে’, ‘একবার যেতে দে না আমার ছোট্ট সোনার গাঁয়’, ‘একতারা তুই দেশের কথা বল রে, এবার বল’, ‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ’সহ অসংখ্য কালজয়ী গান গেয়েছেন। সংগীতে অবদানের জন্য তিনি একুশে পদক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি পুরস্কার, বাচসাস পুরস্কার’সহ বহু সম্মানায় ভূষিত হয়েছেন।
শাহনাজ রহমতউল্লাহর জন্ম ১৯৫২ সালের ২ জানুয়ারি ঢাকায়। তার বাবা এম ফজলুল হক, মা আসিয়া হক।
মায়ের হাতেই ছোটবেলায় শাহনাজের গানের হাতেখড়ি। পরিবারের সবার কাছে তিনি ছিলেন আদরের শাহীন। ছোটবেলাতেই তিনি শিল্পী হিসেবে পরিচিতি পান। মাত্র ১১ বছর বয়সে ১৯৬৩ সালে ‘নতুন সুর’ চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেন। সেই থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত নিয়মিত গান করেছেন। টেলিভিশনে গান গাইতে শুরু করেন ১৯৬৪ সাল থেকে। সত্তরের দশকে অনেক উর্দু গীত ও গজল গেয়েছেন। প্রখ্যাত গজলশিল্পী মেহেদী হাসানের কাছে তিনি গজল শিখেছেন। ১৯৭৩ সালে তিনি আবুল বাশার রহমতউল্লার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের এক মেয়ে নাহিদ রহমতউল্লাহ এবং এক ছেলে এ কে এম সায়েফ রহমতউল্লাহ।
শাহনাজ রাহমত উল্লাহর ভাই আনোয়ার পারভেজ ছিলেন প্রখ্যাত সুরকার এবং সংগীত পরিচালক। আরেক ভাই জাফর ইকবাল ছিলেন জনপ্রিয় চলচ্চিত্র তারকা।
বিবিসির জরিপে সর্বকালের সেরা ২০টি বাংলা গানের তালিকায় শাহনাজ রহমতউল্লাহর গাওয়া চারটি গান স্থান পায়।
শাহনাজ রহমতউল্লাহর গাওয়া অন্যান্য উল্লেখযোগ্য গান হলো-
---------------------------------------------------------------------------
* আমার দেশের মাটির গন্ধে
* আমায় যদি প্রশ্ন করে
* কে যেন সোনার কাঠি
* মানিক সে তো মানিক নয়
* যদি চোখের দৃষ্টি
* সাগরের তীর থেকে
* খোলা জানালা
* পারি না ভুলে যেতে
* ফুলের কানে ভ্রমর এসে
* আমি তো আমার গল্প বলেছি
* আরো কিছু দাও না
* একটি কুসুম তুলে নিয়েছি
সতর্কবাণীঃ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
No comments:
Post a Comment