ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার শাহজাদী বেলা ১২টায় বাংলামেইলকে জানান, ‘ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা পাইপের শেষ প্রান্তের বর্জ তুলে আনার চেষ্টা করছেন।’
তবে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা জিহাদ সেখানে নেই ধরে নিয়েই উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন।
শুক্রবার রাত পৌনে ৩টার দিকে পাইপের ভেতর ক্যামেরা পাঠিয়ে কোনো মানুষের আস্তিত্ব না পাওয়ার পর স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাকে গুজব বলে মন্তব্য করেন।
এরপরই শুক্রবার রাত ৩টার দিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য জিহাদের বাবা মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের দারোয়ান নাসির বকুলকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
শাহজাহানপুর থানার ডিউটি অফিসার এসআই শ্যামল চন্দ্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
No comments:
Post a Comment