বুধবার সকালে নেপালের কাঠমান্ডুতে ১৮তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে তিনি এই তাগিদ দেন।
প্রধানমন্ত্রী এক্ষেত্রে সড়ক, রেল ও আকাশপথে ‘কানেকটিভিটি’র পাশাপাশি জ্ঞান-বিজ্ঞান, তথ্য-প্রযুক্তি, সাংস্কৃতিক ‘কানেকটিভিটি’ (সংযুক্তি) গড়ে তোলার তাগিদ দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সার্বিক শান্তি, উন্নতি ও স্থিতিশীলতার জন্য পরস্পরের মধ্যে ভৌত ‘কানেকটিভিটি’ গড়ে তোলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আঞ্চলিক মোটরযান পরিবহন চুক্তি ও রেল পরিবহন চুক্তি স্বাক্ষর দ্রুতগতিতে হলে বাংলাদেশ স্বাগত জানাবে।
সার্ক নেতাদের কাছে আমার প্রত্যাশা একই মঞ্চে থেকে আঞ্চলিক ‘কানেকটিভিটি’ কে এগিয়ে নিতে সহযোগিতা করবেন, বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘কানেকটিভিটি’ কে বাংলাদেশ বিস্তৃত পরিসরে চিন্তা করে। আমরা পারস্পরিক আইডিয়া, জ্ঞান, প্রযুক্তি, সাংস্কৃতিক কানেকটিভিটি, জনগণের সঙ্গে জনগণের সংযুক্তি, সড়ক-রেল-আকাশ পথে কানেকটিভিটি, পণ্য পরিবহন, সেবা ও বিনিয়োগের কানেকটিভিটিতে বিশ্বাস করি।
আঞ্চলিক ‘কানেকটিভিটি’ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে আন্ত:ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ বিষয়ে তিনি সাফটা কার্যকর করার কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের নন-ট্যারিফ এবং প্যারা-ট্যারিফ বাধাগুলো সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করার প্রয়োজন। এ বিষয়ে আমাদের জনগণ শক্ত পদক্ষেপ দেখতে চায়। তারা প্রক্রিয়ার চেয়ে ফলাফলটা বেশি দেখতে চায়।
আঞ্চলিক, উপ-আঞ্চলিক ও দ্বিপাক্ষিক উদ্যোগের মাধ্যমে সার্কভুক্ত দেশগুলোর বিদ্যুৎ খাতের ব্যাপক উন্নয়ন করার কথা সার্কের শীর্ষ নেতাদের সামনে তুলে ধরেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আমরা জ্বালানি চাহিদা মেটাতে জলবিদ্যুৎকে কাজে লাগাতে পারি। ভবিষ্যতে আমরা বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে একসঙ্গে কাজ করে লাভবান হতে চাই।
দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের সমৃদ্ধি ও টেকসই উন্নয়নে প্রয়োজনীয় জ্বালানি সরবরাহ গুরুত্বপূর্ণ, এমন মত দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সার্ক কাঠামোর মধ্যে বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতা প্রশংসনীয়।
সার্ক দেশগুলোর মানুষের দারিদ্র্য দূর করতে ‘সার্ক ফুড ব্যাংক’ ও ‘সার্ক সিড ব্যাংক’ কে কার্যকর করার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, মানুষের পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও দারিদ্র্য নির্মূলে প্রধান খাদ্যশস্য উৎপাদন, অভ্যন্তরীণ মৎস ও প্রাণিজ সম্পদ উৎপাদন, কৃষিতে পানি ব্যবস্থাপনার উন্নয়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা প্রয়োজন।
সতর্কবাণীঃ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
প্রধানমন্ত্রী এক্ষেত্রে সড়ক, রেল ও আকাশপথে ‘কানেকটিভিটি’র পাশাপাশি জ্ঞান-বিজ্ঞান, তথ্য-প্রযুক্তি, সাংস্কৃতিক ‘কানেকটিভিটি’ (সংযুক্তি) গড়ে তোলার তাগিদ দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সার্বিক শান্তি, উন্নতি ও স্থিতিশীলতার জন্য পরস্পরের মধ্যে ভৌত ‘কানেকটিভিটি’ গড়ে তোলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আঞ্চলিক মোটরযান পরিবহন চুক্তি ও রেল পরিবহন চুক্তি স্বাক্ষর দ্রুতগতিতে হলে বাংলাদেশ স্বাগত জানাবে।
সার্ক নেতাদের কাছে আমার প্রত্যাশা একই মঞ্চে থেকে আঞ্চলিক ‘কানেকটিভিটি’ কে এগিয়ে নিতে সহযোগিতা করবেন, বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘কানেকটিভিটি’ কে বাংলাদেশ বিস্তৃত পরিসরে চিন্তা করে। আমরা পারস্পরিক আইডিয়া, জ্ঞান, প্রযুক্তি, সাংস্কৃতিক কানেকটিভিটি, জনগণের সঙ্গে জনগণের সংযুক্তি, সড়ক-রেল-আকাশ পথে কানেকটিভিটি, পণ্য পরিবহন, সেবা ও বিনিয়োগের কানেকটিভিটিতে বিশ্বাস করি।
আঞ্চলিক ‘কানেকটিভিটি’ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে আন্ত:ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ বিষয়ে তিনি সাফটা কার্যকর করার কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের নন-ট্যারিফ এবং প্যারা-ট্যারিফ বাধাগুলো সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করার প্রয়োজন। এ বিষয়ে আমাদের জনগণ শক্ত পদক্ষেপ দেখতে চায়। তারা প্রক্রিয়ার চেয়ে ফলাফলটা বেশি দেখতে চায়।
আঞ্চলিক, উপ-আঞ্চলিক ও দ্বিপাক্ষিক উদ্যোগের মাধ্যমে সার্কভুক্ত দেশগুলোর বিদ্যুৎ খাতের ব্যাপক উন্নয়ন করার কথা সার্কের শীর্ষ নেতাদের সামনে তুলে ধরেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আমরা জ্বালানি চাহিদা মেটাতে জলবিদ্যুৎকে কাজে লাগাতে পারি। ভবিষ্যতে আমরা বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে একসঙ্গে কাজ করে লাভবান হতে চাই।
দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের সমৃদ্ধি ও টেকসই উন্নয়নে প্রয়োজনীয় জ্বালানি সরবরাহ গুরুত্বপূর্ণ, এমন মত দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সার্ক কাঠামোর মধ্যে বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতা প্রশংসনীয়।
সার্ক দেশগুলোর মানুষের দারিদ্র্য দূর করতে ‘সার্ক ফুড ব্যাংক’ ও ‘সার্ক সিড ব্যাংক’ কে কার্যকর করার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, মানুষের পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও দারিদ্র্য নির্মূলে প্রধান খাদ্যশস্য উৎপাদন, অভ্যন্তরীণ মৎস ও প্রাণিজ সম্পদ উৎপাদন, কৃষিতে পানি ব্যবস্থাপনার উন্নয়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা প্রয়োজন।
সতর্কবাণীঃ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
No comments:
Post a Comment