মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গুলিস্তানে একটি ৬ নম্বর বাসে এবং মহাখালীতে ১৪ নম্বর বাসে আগুন ধরানো হয়।
এর ঘণ্টাখানেক আগেই জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে বের হওয়ার সময় পুলিশ গ্রেপ্তার করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ফখরুলকে।
খালেদা জিয়ার লাগাতার অবরোধ ডাকার পর মঙ্গলবার বিকাল পর্যন্ত ঢাকায় চারটি গাড়ি পোড়ানো হয়। সন্ধ্যার দুটি নিয়ে মোট ছয়টি গাড়িতে আগুন দেওয়া হল।
এসব আগুন কারা দিয়েছে, তা জানা যায়নি। এতে কারো হতাহতের কোনো খবরও পাওয়া যায়নি।
সন্ধ্যা ৬টার দিকে গুলিস্তানে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের পাশে ৬ নম্বর (মতিঝিল-গুলশান) রুটের একটি বাসে আগুন দেওয়া হলে দমকলকর্মীরা গিয়ে তা নেভায়।
দমকল বাহিনীর কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্মী জিয়াউর রহমান বলেন, “দমকল বাহিনীর তিনটি ইউনিট গিয়ে আগুন নেভায়। এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।”
একই সময় মহাখালীর আমতলী মোড়ে বনানী-মিরপুর রুটে চলাচলকারী একটি বাস পুড়িয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা।
এর আগে বেলা পৌনে ২টায় পুরান ঢাকার তাঁতীবাজারে সাভার পরিবহনের একটি বাসে প্রথমে আগুন দেওয়া হয়। সাভার-গুলিস্তান-সদরঘাট রুটের বাসটি তাঁতীবাজারে পৌঁছানোর পর ওই এলাকায় একটি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটে। এর পরপরই বাসটির পিছনের দিকে আগুন জ্বলতে দেখা যায়।
বাসের চালক মাসুম বলেন, গুলিস্তান আসার পর বাসে ১০ থেকে ১২ জন যাত্রী ছিলেন। গুলিস্তানে আর পাঁচ থেকে ছয় জন যুবক ওঠেন।
“তাঁতীবাজারে আসা মাত্র ওই যুবকরা বলে, ‘এই বাস থামা’। তারা নেমে যাওয়ার পর বাসে আগুন জ্বলতে শুরু করে। ওই যুবকরাই আগুন দিয়েছে বলে আমার মনে হচ্ছে।”
এর মিনিট পনেরোর মাথায় মতিঝিলে রাজউক ভবনের সামনে একটি বাস ও একটি প্রাইভেটকারে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
এরপর বিকাল ৪টার দিকে শাহবাগ মোড়ে গুলিস্তান-মিরপুর রুটের শিখর পরিবহনের একটি বাসে দুর্বৃত্তরা আগুন দেয় বলে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্মকর্তা মো. আলী জানান।
প্রত্যক্ষদর্শীদের কয়েকজন বলেন, বাসটি মিরপুর থেকে গুলিস্তানের দিকে যাচ্ছিল। শাহবাগ মোড়ে যাত্রী নামাতে বাসটি দাঁড়ানোর পর দুই যুবক নেমে ওই বাসে পেট্রোল বোমা ছুড়ে মারলে তাতে আগুন ধরে যায়।
৫ জানুয়ারি দশম সংসদ নির্বাচনের বর্ষপূর্ততে পূর্ব ঘোষিত ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবসের’ কর্মসূচি পালনে ব্যর্থ হয়ে সোমবার বিকালে সারাদেশে লাগাতার অবরোধের ডাক দেন খালেদা জিয়া।
অবরোধের মধ্যে মঙ্গলবার সকাল থেকে রাজধানীতে গাড়ি চলাচল করছিল। দুপুর থেকে ঘটতে শুরু করে পোড়ানোর ঘটনাগুলো।
সতর্কবাণীঃ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
এর ঘণ্টাখানেক আগেই জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে বের হওয়ার সময় পুলিশ গ্রেপ্তার করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ফখরুলকে।
খালেদা জিয়ার লাগাতার অবরোধ ডাকার পর মঙ্গলবার বিকাল পর্যন্ত ঢাকায় চারটি গাড়ি পোড়ানো হয়। সন্ধ্যার দুটি নিয়ে মোট ছয়টি গাড়িতে আগুন দেওয়া হল।
এসব আগুন কারা দিয়েছে, তা জানা যায়নি। এতে কারো হতাহতের কোনো খবরও পাওয়া যায়নি।
সন্ধ্যা ৬টার দিকে গুলিস্তানে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের পাশে ৬ নম্বর (মতিঝিল-গুলশান) রুটের একটি বাসে আগুন দেওয়া হলে দমকলকর্মীরা গিয়ে তা নেভায়।
দমকল বাহিনীর কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্মী জিয়াউর রহমান বলেন, “দমকল বাহিনীর তিনটি ইউনিট গিয়ে আগুন নেভায়। এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।”
একই সময় মহাখালীর আমতলী মোড়ে বনানী-মিরপুর রুটে চলাচলকারী একটি বাস পুড়িয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা।
এর আগে বেলা পৌনে ২টায় পুরান ঢাকার তাঁতীবাজারে সাভার পরিবহনের একটি বাসে প্রথমে আগুন দেওয়া হয়। সাভার-গুলিস্তান-সদরঘাট রুটের বাসটি তাঁতীবাজারে পৌঁছানোর পর ওই এলাকায় একটি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটে। এর পরপরই বাসটির পিছনের দিকে আগুন জ্বলতে দেখা যায়।
বাসের চালক মাসুম বলেন, গুলিস্তান আসার পর বাসে ১০ থেকে ১২ জন যাত্রী ছিলেন। গুলিস্তানে আর পাঁচ থেকে ছয় জন যুবক ওঠেন।
“তাঁতীবাজারে আসা মাত্র ওই যুবকরা বলে, ‘এই বাস থামা’। তারা নেমে যাওয়ার পর বাসে আগুন জ্বলতে শুরু করে। ওই যুবকরাই আগুন দিয়েছে বলে আমার মনে হচ্ছে।”
এর মিনিট পনেরোর মাথায় মতিঝিলে রাজউক ভবনের সামনে একটি বাস ও একটি প্রাইভেটকারে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
এরপর বিকাল ৪টার দিকে শাহবাগ মোড়ে গুলিস্তান-মিরপুর রুটের শিখর পরিবহনের একটি বাসে দুর্বৃত্তরা আগুন দেয় বলে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্মকর্তা মো. আলী জানান।
প্রত্যক্ষদর্শীদের কয়েকজন বলেন, বাসটি মিরপুর থেকে গুলিস্তানের দিকে যাচ্ছিল। শাহবাগ মোড়ে যাত্রী নামাতে বাসটি দাঁড়ানোর পর দুই যুবক নেমে ওই বাসে পেট্রোল বোমা ছুড়ে মারলে তাতে আগুন ধরে যায়।
৫ জানুয়ারি দশম সংসদ নির্বাচনের বর্ষপূর্ততে পূর্ব ঘোষিত ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবসের’ কর্মসূচি পালনে ব্যর্থ হয়ে সোমবার বিকালে সারাদেশে লাগাতার অবরোধের ডাক দেন খালেদা জিয়া।
অবরোধের মধ্যে মঙ্গলবার সকাল থেকে রাজধানীতে গাড়ি চলাচল করছিল। দুপুর থেকে ঘটতে শুরু করে পোড়ানোর ঘটনাগুলো।
সতর্কবাণীঃ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
No comments:
Post a Comment