জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কামারুজ্জামানের রিভিউ শুনানি ৫ এপ্রিল !!!!! - SongbadProtidin24Online.com

সর্বশেষ সংবাদ

SongbadProtidin24Online.com

সবার আগে নতুন সংবাদ প্রতিদিন

আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য বিজ্ঞাপন দিন

test banner

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Wednesday, April 1, 2015

জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কামারুজ্জামানের রিভিউ শুনানি ৫ এপ্রিল !!!!!


একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের রিভিউ শুনানির জন্য আগামী ৫ এপ্রিল দিন নির্ধারণ করেছেন সুপ্রিমকোর্ট আপিল বিভাগ।

আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ এই দিন নির্ধারণীর আদেশ দেন। এসময় আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। অপরদিকে আসামিপক্ষে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদিন তুহিন।

আজ আসামি পক্ষের প্রধান আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন অসুস্থ থাকায় উপস্থিত না হতে পারায় অপর আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন তুহিন রিভিউ শুনানি পিছানোর জন্য সময় আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করে আগামী ৫ এপ্রিল রিভিউ শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন। এসময় কামারুজ্জামানের অন্যান্য আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে গত ৯ মার্চ শুনানির জন্য কার্যতালিকায় এলেও আসামিপক্ষের আইনজীবীর সময়ের আবেদনের প্রেক্ষিতে পিছিয়ে ১ এপ্রিল ধার্য করেন আপিল বিভাগ। সেদিনও কামারুজ্জামানের প্রধান আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেনের ব্যক্তিগত অসুবিধার কারণ দেখিয়ে চার সপ্তাহের সময়ের আবেদন জানান আসামিপক্ষের আইনজীবী মৌলভী ওয়াহিদুল্লা।

তিনি এ মামলার অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড জয়নাল আবেদীনের পক্ষে আবেদনটি জানান।

গত ৫ মার্চ আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় আপিল মামলার চূড়ান্ত পূর্ণাঙ্গ রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনটি দাখিল করেন কামারুজ্জামানের আইনজীবীরা। পরে সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার বিচারপতির আদালতে শুনানির দিন ধার্যের আবেদন জানান অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।

মোট ৭০৫ পৃষ্ঠার রিভিউ আবেদনে ৪৪টি যুক্তি দেখিয়ে কামারুজ্জামানের ফাঁসির আদেশ বাতিল ও তার খালাস চেয়েছেন আসামিপক্ষ।

গত ১৮ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি (বর্তমান প্রধান বিচারপতি) এসকে সিনহার নেতৃত্বে চার বিচারপতির একই বেঞ্চ কামারুজ্জামানের আপিল মামলার পূর্ণাঙ্গ রায় ঘোষণা করেন।

এরপর ১৯ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানসহ তিন বিচারপতি কামারুজ্জামানের মৃত্যু পরোয়ানায় স্বাক্ষর করেন। অন্য দুই বিচারপতি হচ্ছেন বিচারপতি মো. মুজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি শাহীনুর ইসলাম।

কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে আনা মোট ৭টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের মধ্যে সোহাগপুর গণহত্যার (৩ নম্বর অভিযোগ) দায়ে চূড়ান্তভাবে ফাঁসির আদেশ হয়েছে তার। এ অভিযোগে ট্রাইব্যুনালের দেওয়া ফাঁসির আদেশ বহাল রাখেন আপিল বিভাগ।

বিচারপতি ওয়াহহাব মিয়া সোহাগপুর গণহত্যায় কামারুজ্জামানকে অভিযুক্ত করলেও এ অভিযোগে তিনি তাকে যাবজ্জীবন দণ্ডের পক্ষে মত দেন। সেই সঙ্গে ১, ২, ৪, ৭ নম্বর অভিযোগে ট্রাইব্যুনালের দেওয়া দণ্ড থেকে কামারুজ্জামানকে খালাস দেওয়ার পক্ষে মত দেন তিনি।

সতর্কবাণীঃ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad

Responsive Ads Here