রাজধানীর শাহ আলী থানা এলাকার জেএমবি’র একটি আস্তানায় অভিযান চালাচ্ছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। অভিযানে এ পর্যন্ত জেএমবি’র সাতজনকে আটক করা হয়েছে। এসময় বিপুল পরিমাণে গ্রেনেড ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়।
তবে আটকের আগে ছয়তলা ওই ভবনটি বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয় জঙ্গিরা। এমনকি দু’টি গ্রেনেডের বিস্ফোরণও ঘটান তারা।
বৃহস্পতিবার (২৪ ডিসেম্বর) ভোররাত থেকে মিরপুর-১ সেকশনে ব্লক এ’র নয় নম্বর বাসায় এ অভিযান চলছে। ৠাব, পুলিশ ও গোয়েন্দা বিভাগের ৫টি দলের কয়েকশো সদস্য এ অভিযান চালাচ্ছেন।
অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া বম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের প্রধান এডিসি সরোয়ার হোসেন বলেন, হোসনি দালানের ঘটনায় সম্পৃক্ত সন্দেহে বুধবার (২৩ ডিসেম্বর) একজনকে আটক করা হয়। তার কাছ থেকে তথ্য পেয়ে ভোররাত থেকে আমরা ওই বাসায় অভিযান চালাই।
তবে আটকের আগে ছয়তলা ওই ভবনটি বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয় জঙ্গিরা। এমনকি দু’টি গ্রেনেডের বিস্ফোরণও ঘটান তারা।
বৃহস্পতিবার (২৪ ডিসেম্বর) ভোররাত থেকে মিরপুর-১ সেকশনে ব্লক এ’র নয় নম্বর বাসায় এ অভিযান চলছে। ৠাব, পুলিশ ও গোয়েন্দা বিভাগের ৫টি দলের কয়েকশো সদস্য এ অভিযান চালাচ্ছেন।
অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া বম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের প্রধান এডিসি সরোয়ার হোসেন বলেন, হোসনি দালানের ঘটনায় সম্পৃক্ত সন্দেহে বুধবার (২৩ ডিসেম্বর) একজনকে আটক করা হয়। তার কাছ থেকে তথ্য পেয়ে ভোররাত থেকে আমরা ওই বাসায় অভিযান চালাই।
‘আমরা জানতে পারি, ওই বাসায় গ্রেনেড তৈরি করা হয়। ভোর থেকে অভিযান চললেও প্রথমে আমরা বাসায় ঢুকতে পারিনি। এরপর সকাল ৭টার দিকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সম্মিলিত চেষ্টায় আমরা প্রথমে তিনজনকে আটক করি। এরপর আটক করা হয় আরও চারজনকে।’
তিনি বলেন, ওই বাসার ছয় তলায় পাশাপাশি দু’টি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে থাকতেন তারা। চার মাস আগে ছাত্র পরিচয়ে তারা ফ্ল্যাট দু’টি ভাড়া নেন। একটি ফ্ল্যাটে তিনজন ও অন্য ফ্ল্যাটে চারজন থাকতেন। এখানেই বোমা বানানোর কার্যক্রম চলতো।
অভিযানে দুই ফ্ল্যাটের বাথরুম, রান্নাঘর, ট্রাঙ্কসহ বিভিন্ন স্থান থেকে বিপুল পরিমাণ গ্রেনেড ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া ১৬টি গ্রেনেডভর্তি একটি বস্তা পাওয়া গেছে। গ্রেনেডগুলো নিষ্ক্রিয় করা হচ্ছে। অভিযানে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ১০ রাউন্ড রাবার বুলেট ও ২টি টিয়ার শেল ব্যবহার করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
ডিবি’র যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন বলেন, আটকদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বর্তমানে জেএমবি’র দু’টি গ্রুপ কাজ করছে। আটকরা শিবিরের সাবেক ক্যাডার ও সায়েদুর রহমানের দলটি ছাড়া অন্য যেটি কাজ করছে এর সদস্য।
তিনি আরও বলেন, ওই বাসার অন্য ফ্ল্যাটেও কোনো জঙ্গি সম্পৃক্ততা রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নাশকতার আশঙ্কায় ইতোমধ্যে বাসাটির আশেপাশের স্থানীয়দের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। অভিযানের শুরুতে বাসায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ঢোকার চেষ্টা করলে বোমা মেরে বাসা উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয় জঙ্গিরা। এক পর্যায়ে দু’টি গ্রেনেডের বিস্ফোরণও ঘটান তারা। তবে এতে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। এখনও অভিযান চলছে।
তিনি বলেন, ওই বাসার ছয় তলায় পাশাপাশি দু’টি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে থাকতেন তারা। চার মাস আগে ছাত্র পরিচয়ে তারা ফ্ল্যাট দু’টি ভাড়া নেন। একটি ফ্ল্যাটে তিনজন ও অন্য ফ্ল্যাটে চারজন থাকতেন। এখানেই বোমা বানানোর কার্যক্রম চলতো।
অভিযানে দুই ফ্ল্যাটের বাথরুম, রান্নাঘর, ট্রাঙ্কসহ বিভিন্ন স্থান থেকে বিপুল পরিমাণ গ্রেনেড ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া ১৬টি গ্রেনেডভর্তি একটি বস্তা পাওয়া গেছে। গ্রেনেডগুলো নিষ্ক্রিয় করা হচ্ছে। অভিযানে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ১০ রাউন্ড রাবার বুলেট ও ২টি টিয়ার শেল ব্যবহার করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
ডিবি’র যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন বলেন, আটকদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বর্তমানে জেএমবি’র দু’টি গ্রুপ কাজ করছে। আটকরা শিবিরের সাবেক ক্যাডার ও সায়েদুর রহমানের দলটি ছাড়া অন্য যেটি কাজ করছে এর সদস্য।
তিনি আরও বলেন, ওই বাসার অন্য ফ্ল্যাটেও কোনো জঙ্গি সম্পৃক্ততা রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নাশকতার আশঙ্কায় ইতোমধ্যে বাসাটির আশেপাশের স্থানীয়দের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। অভিযানের শুরুতে বাসায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ঢোকার চেষ্টা করলে বোমা মেরে বাসা উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয় জঙ্গিরা। এক পর্যায়ে দু’টি গ্রেনেডের বিস্ফোরণও ঘটান তারা। তবে এতে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। এখনও অভিযান চলছে।
সতর্কবাণীঃ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
No comments:
Post a Comment