শিক্ষাঙ্গনে
সন্ত্রাস সৃষ্টিকারীদের তাৎক্ষণিকভাবে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ সোমবার সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার ও পুলিশ
কমিশনারের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলার সময় প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশ
দেন।
গত বৃহস্পতিবার সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রতিপক্ষ নেতাকর্মীদের গুলি ও ধারালো অস্ত্রের কোপে প্রাণ হারান সুমন চন্দ্র দাস (২২) নামের ছাত্রলীগের এক কর্মী।
সংঘর্ষের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও পুলিশ সদস্যসহ আহত হয়েছেন অন্তত ২৫ জন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১৮ জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের অধিকাংশ রাবার বুলেটে আহত। সংঘর্ষের জেরে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, শিক্ষিত জাতি ছাড়া দেশ দারিদ্রমুক্ত হবে না। এজন্য প্রতিটি শিশুর স্কুলে যাওয়া নিশ্চিত করা হবে। তিনি বলেন, একটি বাড়ি একটি খামার বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা সেটি দেখতে হবে। এর পাশাপাশি আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশে একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। প্রতি জেলার ডিসিদের নির্দেশ দেওয়া আছে নিজ নিজ জেলায় খাস জমি খুঁজে বের করা এবং ভূমিহীন লোকদের সেখানে গৃহের ব্যবস্থা করা।
গত বৃহস্পতিবার সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রতিপক্ষ নেতাকর্মীদের গুলি ও ধারালো অস্ত্রের কোপে প্রাণ হারান সুমন চন্দ্র দাস (২২) নামের ছাত্রলীগের এক কর্মী।
সংঘর্ষের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও পুলিশ সদস্যসহ আহত হয়েছেন অন্তত ২৫ জন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১৮ জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের অধিকাংশ রাবার বুলেটে আহত। সংঘর্ষের জেরে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, শিক্ষিত জাতি ছাড়া দেশ দারিদ্রমুক্ত হবে না। এজন্য প্রতিটি শিশুর স্কুলে যাওয়া নিশ্চিত করা হবে। তিনি বলেন, একটি বাড়ি একটি খামার বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা সেটি দেখতে হবে। এর পাশাপাশি আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশে একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। প্রতি জেলার ডিসিদের নির্দেশ দেওয়া আছে নিজ নিজ জেলায় খাস জমি খুঁজে বের করা এবং ভূমিহীন লোকদের সেখানে গৃহের ব্যবস্থা করা।
No comments:
Post a Comment