নোয়াখালী: জেলার চৌমুহনীতে অবরোধকারী ও পুলিশের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে রুবেল হোসেন ও জাহাঙ্গীর নামে দুই বিএনপি কর্মী নিহত হয়েছেন। বুধবার অবরোধ সমর্থকদের ওপর বিজিবি ও পুলিশ সদস্যরা গুলি বর্ষণ করলে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বিকালে ২০ দলীয় জোট কর্মীরা চৌমুহনীতে হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করে। মিছিলটি রেলগেটে আসলে পুলিশ বাধা দেয়। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হলে পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
সংঘর্ষের সময় পাঁচটি মোটরসাইকেলে আগুন লাগানো ও বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর করা হয়।
জানা যায়, অবরোধকারীদের ধাওয়ার মুখে পুলিশ পিছু হটে যায়। পরে চৌমুহনী শহরে ব্যাপক তাণ্ডব চলে। এ সময় মাই টিভির নোয়াখালী প্রতিনিধি গিয়াস উদ্দিন মিঠু ও পুলিশের দুটি মোটরসাইকেলসহ পাঁচটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়।
বড় বড় বৈদ্যুতিক পিলার ফেলে সড়কে অবরোধ সৃষ্টি করে একাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর চালায় অবরোধকারীরা হয়।পরে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। এ সময় ছয়জন অবরোধকারী গুলিবিদ্ধসহ কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়।
সতর্কবাণীঃ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
নোয়াখালী:
জেলার চৌমুহনীতে অবরোধকারী ও পুলিশের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে রুবেল হোসেন
ও জাহাঙ্গীর নামে দুই বিএনপি কর্মী নিহত হয়েছেন। বুধবার অবরোধ সমর্থকদের
ওপর বিজিবি ও পুলিশ সদস্যরা গুলি বর্ষণ করলে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বিকালে ২০ দলীয় জোট কর্মীরা চৌমুহনীতে হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করে। মিছিলটি রেলগেটে আসলে পুলিশ বাধা দেয়। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হলে পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
সংঘর্ষের সময় পাঁচটি মোটরসাইকেলে আগুন লাগানো ও বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর করা হয়।
জানা যায়, অবরোধকারীদের ধাওয়ার মুখে পুলিশ পিছু হটে যায়। পরে চৌমুহনী শহরে ব্যাপক তাণ্ডব চলে। এ সময় মাই টিভির নোয়াখালী প্রতিনিধি গিয়াস উদ্দিন মিঠু ও পুলিশের দুটি মোটরসাইকেলসহ পাঁচটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়।
বড় বড় বৈদ্যুতিক পিলার ফেলে সড়কে অবরোধ সৃষ্টি করে একাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর চালায় অবরোধকারীরা হয়।পরে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। এ সময় ছয়জন অবরোধকারী গুলিবিদ্ধসহ কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/19069/index.html#sthash.GSdFHt4G.dpuf
জানা গেছে, বিকালে ২০ দলীয় জোট কর্মীরা চৌমুহনীতে হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করে। মিছিলটি রেলগেটে আসলে পুলিশ বাধা দেয়। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হলে পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
সংঘর্ষের সময় পাঁচটি মোটরসাইকেলে আগুন লাগানো ও বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর করা হয়।
জানা যায়, অবরোধকারীদের ধাওয়ার মুখে পুলিশ পিছু হটে যায়। পরে চৌমুহনী শহরে ব্যাপক তাণ্ডব চলে। এ সময় মাই টিভির নোয়াখালী প্রতিনিধি গিয়াস উদ্দিন মিঠু ও পুলিশের দুটি মোটরসাইকেলসহ পাঁচটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়।
বড় বড় বৈদ্যুতিক পিলার ফেলে সড়কে অবরোধ সৃষ্টি করে একাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর চালায় অবরোধকারীরা হয়।পরে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। এ সময় ছয়জন অবরোধকারী গুলিবিদ্ধসহ কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/19069/index.html#sthash.GSdFHt4G.dpuf
No comments:
Post a Comment