ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয়বার কেন ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
সোমবার শুনানি শেষে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি কাজী ইজহারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করে।
শিক্ষা সচিব, ইউজিসির চেয়ারম্যান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার, উপাচার্য, অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, পরীক্ষা কমিটির সম্পাদক, সহকারী রেজিস্ট্রারকে (একাডেমিক-২) আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
একই সঙ্গে গত বছরের ১৫ অক্টোবর ঢাবিতে দ্বিতীয়বার পরীক্ষার সুযোগ বাতিল করে নেওয়া সিদ্ধান্তকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
আজ আদালতে আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন এ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী ও একেএম জগলুল হায়দার আফ্রিক। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করিম।
উল্লেখ্য, ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে দ্বিতীয়বার ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের অভিভাবক মিনারা বেগম ও রুহুল আমিনসহ ২৬ জন গত বৃহস্পতিবার এই রিটটি দায়ের করেন।
সতর্কবাণীঃ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয়বার কেন ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
সোমবার শুনানি শেষে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি কাজী ইজহারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করে।
শিক্ষা সচিব, ইউজিসির চেয়ারম্যান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার, উপাচার্য, অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, পরীক্ষা কমিটির সম্পাদক, সহকারী রেজিস্ট্রারকে (একাডেমিক-২) আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
একই সঙ্গে গত বছরের ১৫ অক্টোবর ঢাবিতে দ্বিতীয়বার পরীক্ষার সুযোগ বাতিল করে নেওয়া সিদ্ধান্তকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
আজ আদালতে আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন এ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী ও একেএম জগলুল হায়দার আফ্রিক। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করিম।
উল্লেখ্য, ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে দ্বিতীয়বার ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের অভিভাবক মিনারা বেগম ও রুহুল আমিনসহ ২৬ জন গত বৃহস্পতিবার এই রিটটি দায়ের করেন।
- See more at: http://www.sheershanewsbd.com/2015/03/16/72745#sthash.aXcxi71f.dpuf
সোমবার শুনানি শেষে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি কাজী ইজহারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করে।
শিক্ষা সচিব, ইউজিসির চেয়ারম্যান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার, উপাচার্য, অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, পরীক্ষা কমিটির সম্পাদক, সহকারী রেজিস্ট্রারকে (একাডেমিক-২) আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
একই সঙ্গে গত বছরের ১৫ অক্টোবর ঢাবিতে দ্বিতীয়বার পরীক্ষার সুযোগ বাতিল করে নেওয়া সিদ্ধান্তকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
আজ আদালতে আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন এ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী ও একেএম জগলুল হায়দার আফ্রিক। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করিম।
উল্লেখ্য, ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে দ্বিতীয়বার ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের অভিভাবক মিনারা বেগম ও রুহুল আমিনসহ ২৬ জন গত বৃহস্পতিবার এই রিটটি দায়ের করেন।
- See more at: http://www.sheershanewsbd.com/2015/03/16/72745#sthash.aXcxi71f.dpuf
No comments:
Post a Comment