সোমবার জাতীয় সংসদে নাটোর-১ আসনের সংসদ সদস্য মো. আবুল কালামের লিখিত প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান।
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর/সংস্থায় মোট শূন্য পদের সংখ্যা ২ হাজার ৫৯৬টি। কোনো কোনো দপ্তর/সংস্থার নিয়োগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন, কিছু পদ পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণযোগ্য এবং কিছু পদ বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের মাধ্যমে পূরণযোগ্য বিধায় শূন্য পদ পূরণের তারিখ নির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা সম্ভব নয়।
সিলেট-৫ আসনের সংসদ সদস্য সেলিম উদ্দিনের তারকা চিহ্নিত প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘চাকরি (বেতন ও ভাতাদি) আদেশ, ২০১৫’ জারির পূর্বে জনপ্রশাসনের কর্মচারীগণ ১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণিতে বিভাজিত ছিল। শ্রেণিভিত্তিক উক্ত বিভাজনে ১ম থেকে ৯ম গ্রেড ১ম শ্রেণি, ১০ম থেকে ১৩তম গ্রেড ২য় শ্রেণি, ১৪তম থেকে ১৬তম গ্রেড ৩য় শ্রেণি এবং ১৭তম থেকে ২০তম গ্রেড ৪র্থ শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত ছিল।
২০১৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর তারিখে জারিকৃত ‘চাকরি (বেতন ও ভাতাদি) আদেশ, ২০১৫’ এর অনুচ্ছেদ ৮ অনুযায়ী ‘আপাতত বলবৎ এতদসংক্রান্ত অন্য কোনো বিধি-বিধান যাহাই থাকুক না কেন, কর্মচারীগণ ১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণিতে বিভাজনের বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তে বেতনস্কেলের গ্রেডভিত্তিক পরিচিত হইবেন’ মর্মে বিধান প্রবর্তন করা হয়েছে। ফলে বর্তমানে জনপ্রশাসনের কর্মচারীগণের বেতন স্কেলের ‘গ্রেডভিত্তিক’ পরিচিতির ব্যবস্থা বিদ্যমান রয়েছে।
সতর্কবাণীঃ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
No comments:
Post a Comment