ঢাকা: শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন। বাংলাদেশের আধুনিক শিল্পকলা আন্দোলনের পথিকৃৎ। প্রথম প্রজন্মের শিল্পীও বলা হয় তাকে। শিল্পকলায় অসামান্য অবদানের জন্য জীবদ্দশায় তিনি পেয়েছেন শিল্পাচার্য খেতাব। মানবতাবাদী এই শিল্পীর শততম জন্মদিন আজ ২৯ ডিসেম্বর। ১৯১৪ সালের ২৯ ডিসেম্বর তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
জয়নুল আবেদীনের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে মাসব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ। এর মধ্যে থাকছে জয়নুল মেলা, বার্ষিক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের শিল্পকর্ম প্রদর্শনী ও লোকশিল্প সামগ্রী প্রদর্শনী।
জয়নুলের বাবা তমিজউদ্দিন আহমেদ ছিলেন পুলিশের দারোগ। মা জয়নাবুন্নেছা গৃহিনী। ছোটবেলা থেকে শিল্পের প্রতি ছিল জয়নুলের অধীর আগ্রহ। বিভিন্ন মানবিক বিষয়ের পাশাপাশি পাখির বাসা, পাখি, মাছ, গরু-ছাগল, ফুল-ফলসহ প্রাকৃতির প্রতি ছিলো তার অঘাধ টান।
শিল্প নিয়ে জয়নুলের ছিল বড় স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই তিনি মাত্র ষোল বছর বয়সে বাড়ি থেকে পালিয়ে কলকাতার গভর্নমেন্ট স্কুল অব আর্টস দেখে আসেন। পরে মায়ের অনুপ্রেরণায় তিনি ওই স্কুলে ভর্তি হন।
১৯৩৮ সালে কলকাতার গভর্নমেন্ট স্কুল অব আর্টসের ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং ডিপার্টমেন্ট থেকে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।
জয়নুল আবেদীন ১৯৪৭ সালে পূর্ব পাকিস্তানে একটি শিল্প শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন অনুভব করেন। ১৯৪৮ সালে ১৮ জন ছাত্র নিয়ে গভর্নমেন্ট আর্ট ইনস্টিটিউটের যাত্রা শুরু হয়। এটি প্রতিষ্ঠা করা হয় পুরান ঢাকার জনসন রোডের ন্যাশনাল মেডিকেল স্কুলের একটি জীর্ণ বাড়িতে। তিনি ছিলেন এ প্রতিষ্ঠানের প্রথম শিক্ষক।
১৯৫১ সালে প্রতিষ্ঠানটি সেগুনবাগিচার একটি বাড়িতে স্থানান্তরিত হয়। ১৯৫৬ সালে স্কুলটি স্থানান্তরিত হয় শাহবাগে। ১৯৬৩ সালে এটি একটি প্রথম শ্রেণির সরকারি কলেজ হিসেবে স্বীকৃতি পায়। তখন এর নামকরণ করা হয় পূর্ব পাকিস্তান চারু ও কারুকলা মহাবিদ্যালয়। স্বাধীনতার পর এর নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ চারু ও কারুকলা মহাবিদ্যালয় রাখা হয়।
১৯৪৯ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত এ প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন জয়নুল আবেদীন। ১৯৮৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর এই সরকারি কলেজটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভূক্ত হয়।
এছাড়াও জয়নুল আবেদীন সোনারগাঁয়ে লোকশিল্প জাদুঘর ও মায়মনসিংহ জয়নুল সংগ্রহশালাও গড়ে তোলেন ।
জয়নুল আবেদীন ১৯৪২ থেকে ৪৩ সালে দুর্ভিক্ষের করুণ ছবি এঁকে সারা বিশ্বের মানুষকে নাড়া দিয়েছেন। এ ছাড়াও তার বিখ্যাত শিল্পকর্মগুলো হল: ১৯৫৭ -এ নৌকা, ১৯৫৯-এ সংগ্রাম, ১৯৬৯-এ নবান্ন, ১৯৭০-এ মনপুরা-৭০, ১৯৭১-এ বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রভৃতি ।
জয়নুল আবেদীন ১৯৭২ সালে বাংলা একাডেমির সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত তিনি এখানে কাজ করেন। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির অন্যতম উপদেষ্টা মনোনীত হন। একই বছর জয়নুল বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় অধ্যাপক নিযুক্ত হন।
তারই প্রচেষ্টায় ১৯৭৫ সালে শিল্পকলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়। তার স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য জাতীয় জাদুঘরে জয়নুল আবেদীন গ্যালারি নামে একটি গ্যালারি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
১৯৭৬ সালের ২৮ মে মাত্র ৬২ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। শেষ জীবনে তিনি দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুস ক্যান্স্যারে ভুগছিলেন। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত জয়নুল প্রকৃতি ও মানবতাবাদী বিভিন্ন ছবি এঁকেছেন।
২০
দলের ডাকা হরতালে নাশকতা সৃষ্টির আশঙ্কায় যশোরের বেনাপোল ও শার্শায়
পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিএনপি ও জামায়াতের তিন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে।
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ভোর ৪টা থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন, উপজেলার নাভারণ গাতিপাড়া গ্রামের মসজিদের ইমাম ও জামায়াত নেতা জামিনুর রহমান (৫০), জামায়াত নেতা শহিদুল ইসলাম (৫৫) ও বেনাপোল ইউনিয়নের গাতিপাড়া গ্রামের মৃত হবিবুর রহমানের ছেলে বিএনপি কর্মী জুলু (৩৫)।
পুলিশ জানায়, হরতালে নাশকতা সৃষ্টি করতে পারে এমন আশঙ্কায় সোমবার ভোরে অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের তিন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। পুরানো মামলায় আটক দেখিয়ে দুপুরে তাদের যশোর আদালতে পাঠানো হবে বলে জানায় পুলিশ।
শার্শা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদার রহমান ও বেনাপোল পোর্ট থানার কর্মকর্তা (তদন্ত/ওসি) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন।
- See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/352817.html#sthash.jSuQIIF1.dpuf
বেনাপোল (যশোর):
২০ দলের ডাকা হরতালে নাশকতা সৃষ্টির আশঙ্কায় যশোরের বেনাপোল ও শার্শায়
পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিএনপি ও জামায়াতের তিন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ভোর ৪টা থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন, উপজেলার নাভারণ গাতিপাড়া গ্রামের মসজিদের ইমাম ও জামায়াত নেতা জামিনুর রহমান (৫০), জামায়াত নেতা শহিদুল ইসলাম (৫৫) ও বেনাপোল ইউনিয়নের গাতিপাড়া গ্রামের মৃত হবিবুর রহমানের ছেলে বিএনপি কর্মী জুলু (৩৫)।
পুলিশ জানায়, হরতালে নাশকতা সৃষ্টি করতে পারে এমন আশঙ্কায় সোমবার ভোরে অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের তিন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। পুরানো মামলায় আটক দেখিয়ে দুপুরে তাদের যশোর আদালতে পাঠানো হবে বলে জানায় পুলিশ।
শার্শা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদার রহমান ও বেনাপোল পোর্ট থানার কর্মকর্তা (তদন্ত/ওসি) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন।
- See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/352817.html#sthash.jSuQIIF1.dpuf
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ভোর ৪টা থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন, উপজেলার নাভারণ গাতিপাড়া গ্রামের মসজিদের ইমাম ও জামায়াত নেতা জামিনুর রহমান (৫০), জামায়াত নেতা শহিদুল ইসলাম (৫৫) ও বেনাপোল ইউনিয়নের গাতিপাড়া গ্রামের মৃত হবিবুর রহমানের ছেলে বিএনপি কর্মী জুলু (৩৫)।
পুলিশ জানায়, হরতালে নাশকতা সৃষ্টি করতে পারে এমন আশঙ্কায় সোমবার ভোরে অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের তিন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। পুরানো মামলায় আটক দেখিয়ে দুপুরে তাদের যশোর আদালতে পাঠানো হবে বলে জানায় পুলিশ।
শার্শা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদার রহমান ও বেনাপোল পোর্ট থানার কর্মকর্তা (তদন্ত/ওসি) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন। - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/352817.html#sthash.jSuQIIF1.dpuf
বেনাপোল (যশোর):
২০ দলের ডাকা হরতালে নাশকতা সৃষ্টির আশঙ্কায় যশোরের বেনাপোল ও শার্শায়
পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিএনপি ও জামায়াতের তিন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে।
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ভোর ৪টা থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন, উপজেলার নাভারণ গাতিপাড়া গ্রামের মসজিদের ইমাম ও জামায়াত নেতা জামিনুর রহমান (৫০), জামায়াত নেতা শহিদুল ইসলাম (৫৫) ও বেনাপোল ইউনিয়নের গাতিপাড়া গ্রামের মৃত হবিবুর রহমানের ছেলে বিএনপি কর্মী জুলু (৩৫)।
পুলিশ জানায়, হরতালে নাশকতা সৃষ্টি করতে পারে এমন আশঙ্কায় সোমবার ভোরে অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের তিন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। পুরানো মামলায় আটক দেখিয়ে দুপুরে তাদের যশোর আদালতে পাঠানো হবে বলে জানায় পুলিশ।
শার্শা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদার রহমান ও বেনাপোল পোর্ট থানার কর্মকর্তা (তদন্ত/ওসি) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন। - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/352817.html#sthash.jSuQIIF1.dpuf
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ভোর ৪টা থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন, উপজেলার নাভারণ গাতিপাড়া গ্রামের মসজিদের ইমাম ও জামায়াত নেতা জামিনুর রহমান (৫০), জামায়াত নেতা শহিদুল ইসলাম (৫৫) ও বেনাপোল ইউনিয়নের গাতিপাড়া গ্রামের মৃত হবিবুর রহমানের ছেলে বিএনপি কর্মী জুলু (৩৫)।
পুলিশ জানায়, হরতালে নাশকতা সৃষ্টি করতে পারে এমন আশঙ্কায় সোমবার ভোরে অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের তিন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। পুরানো মামলায় আটক দেখিয়ে দুপুরে তাদের যশোর আদালতে পাঠানো হবে বলে জানায় পুলিশ।
শার্শা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদার রহমান ও বেনাপোল পোর্ট থানার কর্মকর্তা (তদন্ত/ওসি) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন। - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/352817.html#sthash.jSuQIIF1.dpuf
বেনাপোল (যশোর):
২০ দলের ডাকা হরতালে নাশকতা সৃষ্টির আশঙ্কায় যশোরের বেনাপোল ও শার্শায়
পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিএনপি ও জামায়াতের তিন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে।
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ভোর ৪টা থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন, উপজেলার নাভারণ গাতিপাড়া গ্রামের মসজিদের ইমাম ও জামায়াত নেতা জামিনুর রহমান (৫০), জামায়াত নেতা শহিদুল ইসলাম (৫৫) ও বেনাপোল ইউনিয়নের গাতিপাড়া গ্রামের মৃত হবিবুর রহমানের ছেলে বিএনপি কর্মী জুলু (৩৫)।
পুলিশ জানায়, হরতালে নাশকতা সৃষ্টি করতে পারে এমন আশঙ্কায় সোমবার ভোরে অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের তিন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। পুরানো মামলায় আটক দেখিয়ে দুপুরে তাদের যশোর আদালতে পাঠানো হবে বলে জানায় পুলিশ।
শার্শা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদার রহমান ও বেনাপোল পোর্ট থানার কর্মকর্তা (তদন্ত/ওসি) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন। - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/352817.html#sthash.jSuQIIF1.dpuf
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ভোর ৪টা থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন, উপজেলার নাভারণ গাতিপাড়া গ্রামের মসজিদের ইমাম ও জামায়াত নেতা জামিনুর রহমান (৫০), জামায়াত নেতা শহিদুল ইসলাম (৫৫) ও বেনাপোল ইউনিয়নের গাতিপাড়া গ্রামের মৃত হবিবুর রহমানের ছেলে বিএনপি কর্মী জুলু (৩৫)।
পুলিশ জানায়, হরতালে নাশকতা সৃষ্টি করতে পারে এমন আশঙ্কায় সোমবার ভোরে অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের তিন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। পুরানো মামলায় আটক দেখিয়ে দুপুরে তাদের যশোর আদালতে পাঠানো হবে বলে জানায় পুলিশ।
শার্শা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদার রহমান ও বেনাপোল পোর্ট থানার কর্মকর্তা (তদন্ত/ওসি) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন। - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/352817.html#sthash.jSuQIIF1.dpuf
No comments:
Post a Comment