স্কুলে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করার পর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার ফল ভালো হয়েছে বলে গবেষণায় দেখা গেছে।
গবেষকরা বলছেন, এর ফলে ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনার জন্যে বাড়তি সময় পেয়েছেন।
ইংল্যান্ডের চারটি শহরের স্কুলে জরিপ চালিয়ে লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক এই সমীক্ষাটি প্রকাশ করেছে।
ফোন নিষিদ্ধ করার আগে ও পরে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার ফলাফল বিশ্লেষণ করে এই মন্তব্য করা হয়েছে।
এছাড়াও দেখা গেছে, যেসব স্কুলে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করা হয়েছে, সেসব স্কুলের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার ফল অন্যান্য স্কুলের তুলনায় ৬% ভালো।
গবেষকরা বলছেন, স্বল্প আয়ের পরিবারের ছেলেমেয়েদের উন্নতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি।
ব্রিটেনে ৯০ শতাংশেরও বেশি কিশোর কিশোরী মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকে।
গবেষকরা বলছেন, নতুন নতুন স্মার্ট ফোনের অনেক সুবিধা থাকলেও এসব ফোন শিক্ষার্থীদের মনোযোগ নষ্ট করে। এতে পড়ালেখারও ক্ষতি হয়।
২০০৭ সালের এপ্রিল মাস থেকে শিক্ষক শিক্ষিকাদের বৈধ অধিকার ছিলো শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জিনিসপত্র জব্দ করা। তবে মোবাইল ফোনের ব্যাপারে সরকারি নীতিতে কিছু বলা ছিলো না।
একেকটি স্কুল এ বিষয়ে একেক ধরনের নীতি গ্রহণ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্কের মেয়র সম্প্রতি স্কুল প্রাঙ্গণে মোবাইল ফোন ব্যবহারের ওপর থেকে ১০ বছরের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে।
কর্তৃপক্ষ বলছে, এর ফলে অসাম্য কমে আসবে বলে তারা মনে করেন।
কিন্তু গবেষকরা এর সাথে একমত নন।
তারা বলছেন, মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করে স্কুল কর্তৃপক্ষ লেখাপড়ায় শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে পারে।
সূত্র: বিবিসি
সতর্কবাণীঃ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
স্কুলে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করার পর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার ফল ভালো হয়েছে বলে গবেষণায় দেখা গেছে।
গবেষকরা বলছেন, এর ফলে ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনার জন্যে বাড়তি সময় পেয়েছেন।
ইংল্যান্ডের চারটি শহরের স্কুলে জরিপ চালিয়ে লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক এই সমীক্ষাটি প্রকাশ করেছে।
ফোন নিষিদ্ধ করার আগে ও পরে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার ফলাফল বিশ্লেষণ করে এই মন্তব্য করা হয়েছে।
এছাড়াও দেখা গেছে, যেসব স্কুলে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করা হয়েছে, সেসব স্কুলের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার ফল অন্যান্য স্কুলের তুলনায় ৬% ভালো।
গবেষকরা বলছেন, স্বল্প আয়ের পরিবারের ছেলেমেয়েদের উন্নতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি।
ব্রিটেনে ৯০ শতাংশেরও বেশি কিশোর কিশোরী মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকে।
গবেষকরা বলছেন, নতুন নতুন স্মার্ট ফোনের অনেক সুবিধা থাকলেও এসব ফোন শিক্ষার্থীদের মনোযোগ নষ্ট করে। এতে পড়ালেখারও ক্ষতি হয়।
২০০৭ সালের এপ্রিল মাস থেকে শিক্ষক শিক্ষিকাদের বৈধ অধিকার ছিলো শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জিনিসপত্র জব্দ করা। তবে মোবাইল ফোনের ব্যাপারে সরকারি নীতিতে কিছু বলা ছিলো না।
একেকটি স্কুল এ বিষয়ে একেক ধরনের নীতি গ্রহণ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্কের মেয়র সম্প্রতি স্কুল প্রাঙ্গণে মোবাইল ফোন ব্যবহারের ওপর থেকে ১০ বছরের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে।
কর্তৃপক্ষ বলছে, এর ফলে অসাম্য কমে আসবে বলে তারা মনে করেন।
কিন্তু গবেষকরা এর সাথে একমত নন।
তারা বলছেন, মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করে স্কুল কর্তৃপক্ষ লেখাপড়ায় শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে পারে।
সূত্র: বিবিসি
- See more at: http://www.sheershanewsbd.com/2015/05/18/80972#sthash.BFd6yuKv.dpuf
গবেষকরা বলছেন, এর ফলে ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনার জন্যে বাড়তি সময় পেয়েছেন।
ইংল্যান্ডের চারটি শহরের স্কুলে জরিপ চালিয়ে লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক এই সমীক্ষাটি প্রকাশ করেছে।
ফোন নিষিদ্ধ করার আগে ও পরে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার ফলাফল বিশ্লেষণ করে এই মন্তব্য করা হয়েছে।
এছাড়াও দেখা গেছে, যেসব স্কুলে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করা হয়েছে, সেসব স্কুলের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার ফল অন্যান্য স্কুলের তুলনায় ৬% ভালো।
গবেষকরা বলছেন, স্বল্প আয়ের পরিবারের ছেলেমেয়েদের উন্নতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি।
ব্রিটেনে ৯০ শতাংশেরও বেশি কিশোর কিশোরী মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকে।
গবেষকরা বলছেন, নতুন নতুন স্মার্ট ফোনের অনেক সুবিধা থাকলেও এসব ফোন শিক্ষার্থীদের মনোযোগ নষ্ট করে। এতে পড়ালেখারও ক্ষতি হয়।
২০০৭ সালের এপ্রিল মাস থেকে শিক্ষক শিক্ষিকাদের বৈধ অধিকার ছিলো শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জিনিসপত্র জব্দ করা। তবে মোবাইল ফোনের ব্যাপারে সরকারি নীতিতে কিছু বলা ছিলো না।
একেকটি স্কুল এ বিষয়ে একেক ধরনের নীতি গ্রহণ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্কের মেয়র সম্প্রতি স্কুল প্রাঙ্গণে মোবাইল ফোন ব্যবহারের ওপর থেকে ১০ বছরের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে।
কর্তৃপক্ষ বলছে, এর ফলে অসাম্য কমে আসবে বলে তারা মনে করেন।
কিন্তু গবেষকরা এর সাথে একমত নন।
তারা বলছেন, মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করে স্কুল কর্তৃপক্ষ লেখাপড়ায় শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে পারে।
সূত্র: বিবিসি
- See more at: http://www.sheershanewsbd.com/2015/05/18/80972#sthash.BFd6yuKv.dpuf
No comments:
Post a Comment