জঙ্গিদের ভিডিও পোস্ট, লাইক, শেয়ার করলে মামলা : পুলিশ !!!!! - SongbadProtidin24Online.com

songbad+cover

সবার আগে নতুন সংবাদ প্রতিদিন

আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য বিজ্ঞাপন দিন

demo-image

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Wednesday, July 6, 2016

জঙ্গিদের ভিডিও পোস্ট, লাইক, শেয়ার করলে মামলা : পুলিশ !!!!!

Responsive Ads Here
photo

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইসলামিক স্টেট (আইএস) কিংবা জঙ্গিবাদের সমর্থনে কোনো ধরনের ভিডিও, ছবি, বার্তা আপলোড, শেয়ার, কমেন্ট অথবা লাইক দেওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এ ধরনের কাজ দণ্ডনীয় অপরাধ। যারা এটি করবে তাদের মামলা ও বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।

পুলিশ সদর দপ্তরের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি-মিডিয়া অ্যান্ড প্লানিং) এ কে এম শহিদুর রহমানের বরাত দিয়ে এ কথা জানিয়েছে বার্তা সংস্থা বাসস।

গুলশানে স্প্যানিশ রেস্তোরাঁ হলি আর্টিজানে হামলাকারীদের প্রশংসা করে বাংলাদেশে আবার হামলার হুমকি দিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে। জঙ্গি তৎপরতা পর্যবেক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সাইট ইন্টেলিজেন্স দাবি করেছে, ভিডিওবার্তাটি জঙ্গি সংগঠন আইএসের।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে তিন তরুণকে বাংলায় কথা বলতে দেখা যাচ্ছে। এদের মধ্যে দুজনের পরিচয়ের ‘সম্ভাব্যতা’ নিয়েও আলোচনা হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, যা নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয়েছে।

এই ভিডিও বার্তাটি প্রচার হওয়ার পর পরই বাংলাদেশ পুলিশের পক্ষ থেকে সতর্ক করে আজ বৃহস্পতিবার বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হলো।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব ইত্যাদিতে আইএস কিংবা জঙ্গিবাদ সমর্থনে কোনো ধরনের ভিডিও, ছবি, কোনো বার্তা আপলোড, শেয়ার, কমেন্ট অথবা লাইক দেওয়া আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।’

কোনো ব্যক্তি যদি এ ধরনের ভিডিও, ছবি বা বার্তা আপলোড, শেয়ার, কমেন্ট অথবা লাইক দেয় তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে দেশের প্রচলিত আইনে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

গত শুক্রবার রাতে রাজধানীর গুলশান-২ নম্বর সেকশনের স্প্যানিশ রেস্তোরাঁ হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা। সেখানে তারা দেশি-বিদেশিদের জিম্মি করে রাখে। সন্ত্রাসীদের প্রতিরোধ করতে গিয়ে রাতেই নিহত হন বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালাহউদ্দিন খান এবং গোয়েন্দা বিভাগের সহকারী কমিশনার রবিউল করিম। এ ছাড়া এ সময় আহত হন অর্ধশতাধিক পুলিশের সদস্য।

পরদিন শনিবার সকালে জিম্মিদের উদ্ধারে অভিযান চালায় যৌথ বাহিনী। অভিযান শেষে ঢাকা সেনানিবাসে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গুলশানের হলি আর্টিজান থেকে ২০ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের সবাইকে গত শুক্রবার রাতেই ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করা হয়। অভিযানে সাত সন্ত্রাসীর মধ্যে ছয়জন নিহত হয়।

নিহতদের মধ্যে নয়জন ইতালির, সাতজন জাপানি ও একজন ভারতের নাগরিক। বাকি তিনজন বাংলাদেশি, যাদের মধ্যে একজনের যুক্তরাষ্ট্রেরও নাগরিকত্ব ছিল।

সতর্কবাণীঃ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad