কর ফাঁকির মামলায় লিওনেল মেসির ২১ মাসের কারাদণ্ড !!!!! - SongbadProtidin24Online.com

সর্বশেষ সংবাদ

SongbadProtidin24Online.com

সবার আগে নতুন সংবাদ প্রতিদিন

আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য বিজ্ঞাপন দিন

test banner

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Wednesday, July 6, 2016

কর ফাঁকির মামলায় লিওনেল মেসির ২১ মাসের কারাদণ্ড !!!!!


সময়টা সত্যিই খুব খারাপ যাচ্ছে লিওনেল মেসির। আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে টানা তিনটি বড় প্রতিযোগিতার ফাইনালে হারের হতাশা নিয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলকেই বিদায় বলে দিয়েছিলেন। এবার আরো বড় ধাক্কা খেয়েছেন পাঁচবারের বর্ষসেরা ফুটবলার। কর ফাঁকির অভিযোগে মেসি ও তাঁর বাবাকে ২১ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন স্পেনের আদালত।
কোপা আমেরিকা শুরুর আগেই প্রথমবারের মতো স্পেনের আদালতে হাজিরা দিতে হয়েছিল মেসিকে। টুর্নামেন্ট শুরুর ঠিক আগ দিয়ে দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক। পুরো সময়টা দুর্দান্ত নৈপুণ্য দেখিয়ে নজর কাড়লেও আবারও ফাইনালে হতাশ হতে হয়েছে মেসিকে। ২০১৫ সালের মতো এবারও চিলির বিপক্ষে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা জয়ের স্বাদ পাননি এ সময়ের অন্যতম সেরা ফুটবলার। সেই হতাশা থেকে আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকেই বিদায়ের সিদ্ধান্ত জানিয়েছিলেন তিনি।
সেই ধাক্কা কাটতে না কাটতেই মেসি শুনলেন স্প্যানিশ আদালতের রায়। ২০০৭ থেকে ২০০৯ সালের মধ্যে ৪ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার কর ফাঁকির অভিযোগে ২১ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে মেসি ও তাঁর বাবাকে। বেলিজ ও উরুগুয়েতে অবৈধভাবে অর্থ পাচার করে মেসি কর ফাঁকি দিয়েছিলেন বলে দাবি করেছিলেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা। কর ফাঁকির তথ্য ফাঁস করা পানামা পেপার্সেও নাম ছিল বার্সেলোনার এই তারকার।
মেসিকে অবশ্য হাজতবাস করতে হবে না। কারণ স্পেনের আইন অনুযায়ী, সাজার মেয়াদ দুই বছরের কম হলে সেই সময়টা জেলের বাইরেও কাটানো যায়। বিশেষ করে তার বিরুদ্ধে আগে যদি কোনো অপরাধী কর্মকাণ্ডের রেকর্ড না থাকে। ২১ মাসের কারাদণ্ডের পাশাপাশি মোটা অঙ্কের জরিমানাও দিতে হবে মেসি ও তাঁর বাবাকে। মেসিকে জরিমানা দিতে হবে ২ মিলিয়ন ইউরো। আর তাঁর বাবাকে ১.৫ মিলিয়ন ইউরো।
স্পেনে কর ফাঁকির এই মামলায় মেসি ফেঁসেছিলেন বেশ কয়েক বছর ধরেই। বরাবরই অবশ্য এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। আর মেসির বাবা সব দোষ নিয়েছেন নিজের কাঁধে। মেসির আইনজীবীরা বলেছেন, অর্থনৈতিক লেনদেনের ব্যাপারে মেসি নিজে কিছুই জানেন না। এগুলো তাঁর বাবাই দেখাশোনা করেন। ২০১৩ সালের আগস্টে ক্ষতিপূরণ হিসেবেও মেসি দিয়েছিলেন ৬ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার। কিন্তু কোনো কিছু করেই নিস্তার পেলেন না আর্জেন্টাইন এই তারকা।
সতর্কবাণীঃ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad

Responsive Ads Here